কলকাতা: নিউটাউনে দলের বিজয়ার সম্মিলনীতে ডাক পাননি রাজারহাট নিউটাউনের বিধায়ক তাপস চট্টোপাধ্যায়। বুধবারই দলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন তাপস। নিজেকে ‘চাকর’, বাকিদের ‘বাবু’ বলেছিলেন তিনি। উল্লেখযোগ্যভাবে, নিউটাউনের বিজয়া সম্মিলনীতে বিধাননগরের কাউন্সিলর সব্যসাচী দত্ত ডাক পেলেও বিধায়ক তাপসকে ডাকা হয়নি। যা নিয়ে প্রচুর জলঘোলা হয়। তাপস-সব্যসাচীর রাজনৈতিক সম্পর্ক নিয়েও নানা মহলে চর্চা শুরু হয়। প্রশ্ন ওঠে, এবার কি সব্যসাচী টেক্কা দিল তাপসকে? তবে সেসবকে দূরে ঠেলে বৃহস্পতিবার টিভি নাইন বাংলার ম্যানেজিং এডিটর অমৃতাংশু ভট্টাচার্যকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বিস্ফোরক মন্তব্য করেন তাপস চট্টোপাধ্যায়। তিনি সন্দিহান, সব্যসাচীকে তাড়াতে এক সময় তাঁদের ব্যবহার করা হয়েছিল কি না!
এদিন তাপস চট্টোপাধ্যায় বলেন, “কারও সঙ্গে আমার কোনও ব্যক্তিগত লড়াই নেই। কোনও টেক্কা দেওয়ার বিষয়ও নয়। যদি টেক্কা বলেন তা আমি অনেক আগে দিয়ে দিয়েছি। বিধায়ক বলতে কাকে বোঝায় নিউটাউনে গিয়ে জানতে চান। উদার মনে মানুষের জন্য কাজ করি। উনি যখন শপথ নিলেন ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছি। কোনও ব্যাপার নেই। উনি আমার সঙ্গে হাত মিলিয়ে ফটো তুলেছেন। এটা কেউ লড়াইটা করিয়ে দিচ্ছে। ২০১১ সালে কাকতালীয়ভাবে আমরা লড়েছিলাম। আমি বামে, উনি তৃণমূলে। ভোটে দাঁড়িয়েছিলেন, উনি জিতেও গিয়েছিলেন। কাজ করেছেন। পরের ১০ বছর কী কাজ হয়েছে সেটাও সকলে জানেন। কেউ যদি বলেন আমি নিজে রিজাইন করে দেব।”
এরপরই বিস্ফোরণ ঘটান তাপস চট্টোপাধ্যায়। বলেন, “আমার তো অন্য কথা মনে হয়। ওনাকে তাড়ানোর জন্য বোধহয় আমাদের প্রয়োজন ছিল। তা করে দেওয়ার পর… এক একটা ফেজে এক একজন আসেন তাড়ানোর জন্য। এবার জানি না সেন্ট্রাল পয়েন্টে কে আছেন।”
কলকাতা: নিউটাউনে দলের বিজয়ার সম্মিলনীতে ডাক পাননি রাজারহাট নিউটাউনের বিধায়ক তাপস চট্টোপাধ্যায়। বুধবারই দলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন তাপস। নিজেকে ‘চাকর’, বাকিদের ‘বাবু’ বলেছিলেন তিনি। উল্লেখযোগ্যভাবে, নিউটাউনের বিজয়া সম্মিলনীতে বিধাননগরের কাউন্সিলর সব্যসাচী দত্ত ডাক পেলেও বিধায়ক তাপসকে ডাকা হয়নি। যা নিয়ে প্রচুর জলঘোলা হয়। তাপস-সব্যসাচীর রাজনৈতিক সম্পর্ক নিয়েও নানা মহলে চর্চা শুরু হয়। প্রশ্ন ওঠে, এবার কি সব্যসাচী টেক্কা দিল তাপসকে? তবে সেসবকে দূরে ঠেলে বৃহস্পতিবার টিভি নাইন বাংলার ম্যানেজিং এডিটর অমৃতাংশু ভট্টাচার্যকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বিস্ফোরক মন্তব্য করেন তাপস চট্টোপাধ্যায়। তিনি সন্দিহান, সব্যসাচীকে তাড়াতে এক সময় তাঁদের ব্যবহার করা হয়েছিল কি না!
এদিন তাপস চট্টোপাধ্যায় বলেন, “কারও সঙ্গে আমার কোনও ব্যক্তিগত লড়াই নেই। কোনও টেক্কা দেওয়ার বিষয়ও নয়। যদি টেক্কা বলেন তা আমি অনেক আগে দিয়ে দিয়েছি। বিধায়ক বলতে কাকে বোঝায় নিউটাউনে গিয়ে জানতে চান। উদার মনে মানুষের জন্য কাজ করি। উনি যখন শপথ নিলেন ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছি। কোনও ব্যাপার নেই। উনি আমার সঙ্গে হাত মিলিয়ে ফটো তুলেছেন। এটা কেউ লড়াইটা করিয়ে দিচ্ছে। ২০১১ সালে কাকতালীয়ভাবে আমরা লড়েছিলাম। আমি বামে, উনি তৃণমূলে। ভোটে দাঁড়িয়েছিলেন, উনি জিতেও গিয়েছিলেন। কাজ করেছেন। পরের ১০ বছর কী কাজ হয়েছে সেটাও সকলে জানেন। কেউ যদি বলেন আমি নিজে রিজাইন করে দেব।”
এরপরই বিস্ফোরণ ঘটান তাপস চট্টোপাধ্যায়। বলেন, “আমার তো অন্য কথা মনে হয়। ওনাকে তাড়ানোর জন্য বোধহয় আমাদের প্রয়োজন ছিল। তা করে দেওয়ার পর… এক একটা ফেজে এক একজন আসেন তাড়ানোর জন্য। এবার জানি না সেন্ট্রাল পয়েন্টে কে আছেন।”