
কখনও ‘তোলাবাজি’, কখনও এলাকায় ‘দাদাগিরি’, কখনও আবার পুলিশের উর্দি গায়ে চাপিয়ে পুলিশ সেজে ধমক-চমক, ওদের বিরুদ্ধে অভিযোগের অন্ত নেই। অবস্থা যা তাতে বিগত কয়েক বছরের সিভিক দৌরাত্ম্য মাথাব্যথা বাড়িয়েছে সরকারেরও। কথায় আছে বাঁশের চেয়ে কঞ্চির দর বেশি। সিভিকদের রমরম দেখে এই প্রবাদই যেন নতুন করে ঘুরছে নাগরিক মহলে। গুচ্ছ গুচ্ছ অভিযোগের পরেও সিভিকদের দৌরাত্ম্য না থামায় বারবার প্রশ্ন উঠেছে সিভিক ভলান্টিয়ারদের ক্ষমতা, চাকরির সীমাবদ্ধতা নিয়ে। এমনকি জল গড়িয়েছে আদালতেও। সেখান থেকে ‘কাজ’ বুঝিয়ে দেওয়া হলেও বাস্তবে তার প্রতিফলন নিয়ে বারবার উঠেছে প্রশ্ন। সিভিক নিয়োগ নিয়েও জলঘোলা হয়েছে রাজনৈতিক আঙিনাতেও। পুলিশ কর্তাদের একাংশ যদিও বলছেন গোড়ায় গলদ। কিন্তু কেন? আছে কোনও ডিউটি রুলস? ...