Nikhil Kamath: টাকাপয়সা-সোনাদানা নয়, আগামীতে দামি হয়ে উঠবে এই জিনিসটাই!

Most Valuable Things: এক্স মাধ্যমে নিখিল কামাথের কথা শুনে চমকেছেন বিশেষজ্ঞরাও। তিনি বলছেন আগামীতে সোনা, রুপো বা জমির দাম আর থাকবে না।

Nikhil Kamath: টাকাপয়সা-সোনাদানা নয়, আগামীতে দামি হয়ে উঠবে এই জিনিসটাই!
Image Credit source: Grok AI

Jun 16, 2025 | 8:10 AM

বিখ্যাত ব্রোকারেজ সংস্থা জিরোধার সহ প্রতিষ্ঠাতা নিখিল কামাথ এক্স মাধ্যমে এমন কথা বলেছেন শুনে চমকেছেন বিশেষজ্ঞরাও। তিনি বলছেন আগামীতে সোনা, রুপো বা জমির দাম আর থাকবে না। আগামিদিনে শক্তি ও ইলেকট্রন হয়ে উঠবে লেনদেনের প্রধান মাধ্যম।

পৃথিবীতে যে ডেটা সেন্টার রয়েছে, সেগুলো চালাতে বছরে যে পরিমাণ বিদ্যুৎ লাগে তাতে ৪ লক্ষ ইলেকট্রিক গাড়ি চলে যাবে। তথ্য বলছে, এই ডেটা সেন্টারের খরচের ৬৫ শতাংশই হল বিদ্যুতের খরচ। ডেটা সেন্টার হল একটা স্টোরের মতো। কিন্তু ডিজিটাল স্টোর, যেখানে বিভিন্ন তথ্য জমা থাকে। ইন্টারনেট ও বিভিন্ন ধরণের ডিজিটাল সার্ভিসের মেরুদণ্ড এই ডেটা সেন্টার।

আমেরিকায় সবচেয়ে বেশি ডেটা সেন্টার রয়েছে। ৩ হাজার ৬৮০টি। এর পরের স্থান জার্মানির দখলে। ৪২৪টি ডেটা সেন্টার রয়েছে সে দেশে। এই তালিকায় ভারত রয়েছে সপ্তম স্থানে। ভারতে রয়েছে ২৬২৬টি ডেটা সেন্টার। কোনও ডেটা সেন্টারে যত বেশি সার্ভার, সেখানে বিদ্যুতের প্রয়োজন তত বেশি। কিছুদিন আগেই ওপেন এআই-এর প্রতিষ্ঠাতা স্যাম অল্টম্যান বলেছিলেন, শুধুমাত্র একটা থ্যাঙ্কইউ লিখতেই চ্যাটজিপিটি মিলিয়ন ডলারের বিদ্যুৎ খরচ করে।

মনে করা হচ্ছে, ২০৩০ সালের মধ্যে ডেটা সেন্টারগুলো বিদ্যুতের ১০ শতাংশ খরচ করবে। আর এখানেই নিখিল্প কামাথ বলছেন, যদি বিদ্যুতের চাহিদা বাড়বে ততই এটা একড়া গুরুত্বপূর্ণ অ্যাসেটে পরিণত হবে। অনেকটা আজকের টাকার মতো। যদি সব কিছুতেই বিদ্যুৎ এতই গুরুত্বিপূর্ণ হয় তাহলে আগামীতে একটাই কারেন্সি চলবে পৃথিবীতে, আর সেটা এনার্জি কারেন্সি, বলছেন তিনি।