Lipstick Shade: স্কিন টোন অনুযায়ী উপযুক্ত লিপস্টিকের শেড ব্যবহার করার কিছু জরুরি টিপস
নিখুঁত ও সঠিক লিপস্টিক বেছে নেওয়া কোনও সহজ কাজ নয় মোটেই। কারণ এই লিপস্টিকের শেডের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে বেশ কিছু কারণ।
মেকআপের শেষে ঠোঁটে কোন শেড ব্যবহার করবেন, তা নিয়ে প্রতিবার বিপাকে পড়েন অনেকেই। কোন সাজের সঙ্গে কোন লিপ শেড যাবে, সেই ধন্দে থাকেন অধিকাংশ। নিখুঁত ও সঠিক লিপস্টিক বেছে নেওয়া কোনও সহজ কাজ নয় মোটেই। কারণ এই লিপস্টিকের শেডের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে বেশ কিছু কারণ। তাই উপযুক্ত করে তোলার জন্য সঠিক শেড বেছে নেওয়া প্রয়োজন।
প্রথমেই জানা দরকার আপনার ত্বকের টোন কেমন? ত্বকের জন্য সঠিক লিপস্টিক বেছে নেওয়ার জন্য প্রথমেই ত্বকের ধরন ও টোন জেনে নেওয়া প্রয়োজন। বাজারের প্রচুর শেডের লিপস্টিক রয়েছে। তার মধ্যে আপনার পছন্দের শেড বেছে নেওয়া কোনও অবাক করা ঘটনা নয়। কিন্তু সেইসব পছন্দের শেডগুলির মধ্যে সবচেয়ে উপযুক্ত শেড কোনটি, তা বাছাই করা বেশ কঠিন কাজ। ত্বকের টোন অনুযায়ী সঠিক লিপস্টিকে রঙ নির্বাচন করতে আমরা কয়েকটি জরুরি টিপস দিচ্ছি, যেগুলি মেকআপের সময় বেশ কাজে লাগতে পারে।
– পাঁচ ধরণের ত্বকের টোন রয়েছে। ফর্সা, উজ্জ্বল ফর্সা, মিডিয়াম, ট্যানড ও কালো। ত্বকের ধরন অনুযায়ী লিপ শেড ব্যবহার করা উচিত, আর তার জন্য আপনাদের জন্য রইল বিশেষ কিছু টিপস…
ফর্সা ও উজ্জ্বল ত্বকের জন্য- স্কিন টোন যদি ফর্সা ও উজ্জ্বল হয় তাহলে মেকআপের শেষে লিপকালার পিচ, হালকা গোলাপি, ন্যুড, কোরাল ও ডাস্টি রেড শেড ব্যবহার করুন।
মিডিয়াম টোনের জন্য- মিডিয়াম স্কিন টোনারের জন্য সঠিক লিপস্টিক কালারের জন্য আপনি এলিগেন্ট লুক আনতে মোভ, রোজ, চেরি রেড ও বেরি ব্যবহার করুন।
ট্যানড স্কিন টোনের জন্য- ট্যান ত্বক বর্তমান সময়ে বেশ ট্রেন্ডিং। এই টোনের জন্য ডিপ পিংক, রক কোরাল, ব্রাইট রেড বেশ মানানসই। এছাড়া পার্পল ও ব্রাউন লিপস্টিক শেড ব্যবহার করা যেতে পারে।
ডিপ টোনের জন্য- পার্পলের যে কোনও শেড , ওয়াইন, ক্যারামেল, পাম ও ব্লু- বেসড রেড ও ব্রাউন রঙের লিপস্টিক এই ত্বকের ধরনের জন্য দারুণ মানানসই।