
যতই আলমারি ভর্তি জিন্স, টপ, কুর্তা, ড্রেস এসব থাকুক না কেন মেয়েদের শাড়ির প্রতি আলাদাই একটা প্রেম থাকে। শাড়ি পরতে পারুক বা নাই পারুক শাড়ি চাই। সিল্ক, জর্জেট, জারদৌসি, হ্যান্ডলুম, কাতান, বেনারসি কত রকম শাড়ি রয়েছে। প্রতি শাড়ির সঙ্গে জড়িয়ে থাকে আলাদা গল্প, শাড়ির সঙ্গে জড়িয়ে থাকে ইমোশন। অনেকেই মা-মাসি-দিদার শাড়ি যত্ন করে আলমারিতে তুলে রেখে দেন। যতই শাড়ি থাকুক না কেন হঠাৎ যদি কোথাও একটা শাড়ি দেখে পছন্দ হয়ে যায় তাহলে তা কিনে ফেলতে দেরি করেন না। এখন এমন প্রচুর মহিলা আছেন যাঁরা শাড়ি বিক্রি করেন, এই শাড়ি বিক্রি করেই তাঁদের সংসার চলে। সোশ্যাল মিডিয়াতে শাড়ির লাইভ দেখলেই বোঝা যায় যে কত মানুষ এই ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত।
এবার পুজোর আগে শাড়ির ব্যবসা শুরু করতে চান আপনি? তাহলে দেরি না করে শুরু করে ফেলুন। ভাবছেন ব্যবসা শুরুর আগে পুঁজি লাগে, কোথা থেকে জোগাড় করবেন শাড়ি, আর কী ভাবেই বনা করবেন। তার জন্য রইল বিশেষ গাইড লাইন। কটন শাড়ি, হ্যান্ডলুম শাড়ি এসব এখন ফ্যাশনে খুবই ইন। এই শাড়ি পরে যেমন আরাম পাওয়া যায় ঠিক তেমনই এই শাড়ি পরলে দারুণ ফ্যাশনও করা যায়। কম বয়সীদের কাছে এই শাড়ি খুবই জনপ্রিয়। আর তাই এমন শাড়ি দিয়েই ব্যবসা শুরু করুন। শান্তিপুরে বাড়িতে বাড়িতে রয়েছে কারখানা।
সুতির শাড়ি বা হ্যান্ডলুম সস্তায় পেয়ে যাবেন এখান থেকেই। ছাপা শাড়ির দাম এখানে শুরু মাত্র ৩০ টাকা থেকে। ফুলিয়ার বীরেন কুমার বসাকের থেকে কিনে আনুন হ্যান্ডলুমের শাড়ি। মাত্র ১৩০ টাকার বিনিময়েই পেয়ে যাবেন সেই শাড়ি। হ্যান্ডলুমের শাড়ি শান্তিপুরে যত ভাল পাবেন তা আর অন্য কোথাও পাওয়া যায় না। আর যদি বুটিকের মত স্পেশ্যাল শাড়ি পেতে চান তাহলে যেতে পারেন শান্তিনিকেতনে সোনাঝুরির হাটে। শনি-রবিবার এখান থেকে সস্তায় ভাল শাড়ি কিনে আনতে পারবেন। মহালয়ার বাকি আর মাত্র ১ মাস। এখন থেকেই লেগে পরুন। সেরে ফেলুন যাবতীয় প্ল্যানিং।