
ইউরিক অ্যাসিড শরীরের জন্য একেবারেই ভাল হয়। এদিকে ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে শরীারের টক্সিনের পরিমাণও বাড়তে থাকে। ইউরিক অ্যাসিড একটি বর্জ্য পদার্থ যা শরীর যখন পিউরিন নামক পদার্থগুলিকে ভেঙে দেয়, যা কিছু খাবার এবং পানীয়তে পাওয়া যায়। সাধারণত, ইউরিক অ্যাসিড রক্তে দ্রবীভূত হয়, কিডনির মধ্য দিয়ে যায় এবং প্রস্রাবে নির্গত হয়। ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে কিডনি ঠিকমতো কাজ করতে পারে না। ফলে তখন তা গাঁটে গাটে জমতে থাকে। যেখান থেকে পা ব্যথার ম সমস্যা হতে পারে। তখন হাতে বা পায়ে মারাত্মক ব্যথা হতে পারে। ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং গাউটের সমস্যা থেকে বাঁচতে হলে ঠিক ককে ডায়েট মেনে চলতেই হবে। সেই সঙ্গে পুষ্টিবিদ শিখা আগরওয়াল দিয়েছেন বিশেষএই পরামর্শ। রোজ নিয়ম মেনে এই সব ভেষজ খেতে পারলে অনেক সমস্যাই থাকবে নিয়ন্ত্রণে।
শীত পড়তে শুরু করেছে। হলুদের মধ্যে থাকে কারকিউমিন নামের একটি যৌগ, যা যে কোনও রকম প্রদাহ জনিত সমস্যা আটকে রাখার ক্ষমতা রাখে। হলুদের মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের পরিমাণ বেশি। যা জয়েন্টের ব্যথা কমায়। রোজ সকালে একটু হলুদ আর আখের গুড় খেতে পারেন।
ইউরিক অ্যাসিড রুখতে খুব কার্যকরী হল আদাও। আদার মধ্যে প্রদাহবিরোধী গুণ রয়েছে। এছাড়াও থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। রোজ অন্তত দু কাপ আদা দিয়ে চা খান। এতে যেমন হজমের সমস্যার সমাধান হবে তেমনই ব্যথাও কমবে
ধনে বীজও খুব ভাল কাজ করে ইউরিক অ্যাসিড রুখতে। আর তাই ধনে বীজ ফুটিয়ে চা বানিয়ে খেতে পারেন। রোজ সকালে খালিপেটে এই বীজ ভেজানো জল খেলে অনেক উপকার হবে
অ্যাপেল সিডার ভিনিগার যেমন ওজন কমাতে সাহায্য করে তেমনই বাতের ব্যথাতেও তা বেশ কার্যকরী। একগ্লাস জলে এক চামচ অ্যাপেল সিডার ভিনিগার মিশিয়ে খান। দিনে দুবার খেলে অনেক কাজ আছে।
ফ্ল্যাক্সসিড শরীরের জন্য খুবই ভাল। এর মধ্যে থাকে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। যা শরীরের বিভিন্ন রকম প্রদাহ রুখে দিতে সাহায্য করে। রোজকার ডায়েটে ফ্ল্যাক্সসিড রাখুন প্রচুর কাজ হবে। কমবে ওজনও