
ভর্তা থেকে বাটা এসব খাবার বাংলাদেশেই বেশি জনপ্রিয়। কথায় বলে, বাঙালরা শাক-পাতার কোনও কিছুই ফেলে না। এমনকী ইলিশের লেজেরও ভর্তা বানিয়ে খান, যা সাধারণত কেউই খেতে চান না।

আলু, বেগুন ভর্তা দুই বাংলাতেই বেশ প্রচলিত খাবার। তবে রসুন, শুকনো লঙ্কার ভর্তা, ডিম, মাছ, মুসুর ডালের ভর্তা, পটল, বাঁধাকপি, ঝিঙের ভর্তা এসব বাংলাদেশ থেকেই মানুষ খেতে শিখেছে।

ইদানিং ভর্তা রেসিপি খুবই ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। সকলেই দেদার ভর্তা বানিয়ে খাচ্ছেন। আর এই বাজারে ভর্তার একাধিক রেসিপিও উঠে এসেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

পটলের খোসা বাটা, পটল বাটা এসব তো অনেকেই খেয়েছেন। তবে গোটা পটলকে এভাবে ধরে কেটে-ভেজে বাটা বানিয়ে খেয়েছেন কি?

পটল কচি হলে সবথেকে ভাল হবে। প্রথমেই খোসা ছুলে পটল ছোট ছোট করে কেটে নিতে হবে।

পেঁয়াজ, লঙ্কা, রসুন কুচি করে রাখুন। এবার কড়াইতে সরষের তেল আর কালো জিরে দিয়ে পেঁয়াজ, রসুন, লঙ্কা আর শুকনো লঙ্কা দিন।

এবার পটল, স্বাদমতো নুন-হলুদ দিয়ে ভাল করে নেড়েচেড়ে নিতে হবে। ভাল করে ভাজা হলে নামিয়ে নিন।

সবশেষে শিলনোড়াতে এই ভাজা পটল নিয়ে ভাল করে বেটে নিতে হবে। গরম ভাতে এবার এই পটল বাটা মেখে খান।