Dehydration: রাতজেগে ঠাকুর দেখে বাড়ি ফিরেই প্রথম চুমুক হোক এই চায়ে, ক্লান্তি-ডিহাইড্রেশন কোনওটাই হবে না

Home Remedies: সারাদিনের এত পরিশ্রমের পর শরীর ক্লান্ত হয়ই। এছাড়াও হজমের সমস্যা হয়। মধ্যরাতে চাউমিন, রোল খাওয়ার অভ্যাস অধিকাংশের থাকে না। হাঁটা বেশি হয়, যতটা ঘাম হয় সেই পরিমাণ জল খাওয়া হয় না। তুলনায় কফি, চা এসব বেশি খাওয়া হয়। রাত জাগা, বেশি তেল মশলাদার খাবার খাওয়া এসব থেকে শরীরের অনেক রকম সমস্যা হয়। তাই ঠাকুর দেখে বাড়ি ফিরে প্রথমেই চুমুক দিন এই চায়ে

Dehydration: রাতজেগে ঠাকুর দেখে বাড়ি ফিরেই প্রথম চুমুক হোক এই চায়ে, ক্লান্তি-ডিহাইড্রেশন কোনওটাই হবে না
এই চায়েই কাটবে ক্লান্তি

| Edited By: রেশমী প্রামাণিক

Oct 21, 2023 | 2:23 PM

বছরে একমাত্র এই সময়ই কলকাতা জেগে থাকে সারা রাত ধরে। এই সময়টায় শহরের রূপটাই যেন অচেনা হয়ে যায়। চারিদিকে আলো ঝলমল করছে, ভোর অবধি রাস্তায় মানুষের আনাগোনা। ক্যাফে, রেস্তোরাঁ খোলা থাকছে ভোর পাঁচটা অবধি। সারা রাত অটো চলছে, বাস চলছে। এমন দিনগুলোর জন্যই তো সারা বছর অপেক্ষা করে থাকা। বিশ্বের যে প্রান্তে বাঙালি সেখানে দুর্গাপুজো হয়। তবে আমাদের রাজ্যে পুজোর যে ফ্লেভার পাওয়া যায় তা আর অন্য কোথাও পাওয়া যায় না। নতুন শাড়ি-জামাতে সেজেগুজে ঠাকুর দেখতে যাওয়া, নতুন জুতোয় মাইলের পর মাইল হেঁটে পায়ে ফোস্কা পড়া এসব ছাড়া পুজোর মজা হয় নাকি। সারা বছর যে রাস্তায় হাঁটার কথা ভাবা যায় না পুজোর সময় সেই সব রাস্তায় দিব্যি হেঁটে পেরিয়ে যাওয়া যায়।

সারাদিনের এত পরিশ্রমের পর শরীর ক্লান্ত হয়ই। এছাড়াও হজমের সমস্যা হয়। মধ্যরাতে চাউমিন, রোল খাওয়ার অভ্যাস অধিকাংশের থাকে না। হাঁটা বেশি হয়, যতটা ঘাম হয় সেই পরিমাণ জল খাওয়া হয় না। তুলনায় কফি, চা এসব বেশি খাওয়া হয়। রাত জাগা, বেশি তেল মশলাদার খাবার খাওয়া এসব থেকে শরীরের অনেক রকম সমস্যা হয়। তাই ঠাকুর দেখে বাড়ি ফিরে প্রথমেই চুমুক দিন এই চায়ে। এখন বেশ কিছু প্যান্ডেলের বাইরে ডাব বিক্রি হচ্ছে। ক্লান্তি দূর করতে সে সব খেতেই পারেন। সঙ্গে এক বোতল জল সব সময় রাখুন। এছাড়াও বানিয়ে খান এই সব চা।

রাত জেগে ঠাকুর দেখে পরের দিন আবার উপোস। রাত জাগার ধকল তো রয়েছেই। সঙ্গে সারা দিন উপোস করলে শরীর ডিহাইড্রেটেট হয়ে যেতেই পারে। তাই বাড়ি ফিরেই চুমুক দিন ক্যামোমাইল চায়ে। এই চায়ের মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ক্লান্তি দূর করে। তাড়াতাড়ি জল শোষণ করতেও সাহায্য করে। এই চা খেলে ঘুমও ভাল হয়

তুলসি আর আদা দিয়ে চা বানিয়ে খান। উচ্চ রক্তচাপ এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে এই ভেষজ। সেই সঙ্গে শরীরে ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্যও বজায় থাকে।

লেবু চা এখন সর্বত্র পাওয়া যায়। ঠাকুর দেখতে বেরিয়ে গলা শুকিয়ে গেলে কোল্ড ড্রিংক না খেয়ে বার বার এই লেবু চা খেতে পারেন। লেবু চা ঠান্ডা জলের আরাম দিতে না পারলেও শরীর ঠিক রাখে, যাবতীয় ক্লান্তিও দূর করে দেয়।