যে কোনও দেশ, সেখানকার সংস্কৃতি এবং মানুষদের সঙ্গে প্রথম পরিচয় কিন্তু হয় খাবারের মাধ্যমেই। এছাড়াও কোনও মানুষ কেমন প্রকৃতির হতে পারে তাও কিন্তু বলে দেওয়া যেতে পারে তাঁর পছন্দের খাবার কিংবা খাবার খাওয়ার ধরণ দেখেই। রান্না ব্যাপারটি বরাবরই খুব মজার। পৃথিবী জুড়েই অজস্র রান্না ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। অঞ্চলভেদে, সংস্কৃতি ভেদে তা পৃথক হয়। এই খাবার যেমন আমাদের নতুন দজেশের সঙ্গে পরিচয় করায় তেমনই কিন্তু বন্ধুও তৈরি করে দেয়। নিত্য নতুন খাবারের স্বাদ পেতে কার না ভালোলাগে! চিকেন পাস্তা থেকে বাটার চিকেন- সবই কিন্তু এই সাংস্কৃতিক মেলবন্ধনের ফল। ইউটিউবের দৌলতে এখন খাবার থেকে রেসিপি সবই আমাদের হাতের মুঠোয়।
তবে খাবার নিয়ে ভালোবাসা সবার সমান নয়। এক একজন এক একরকম খাবার খেতে ভালবাসেন। যেমন বিখ্যাত ফুটবলার ডেভিড বেকহ্যামের স্ত্রী ভিক্টোরিয়া বেকহ্যাম গত ২৫ বছর ধরে একই খাবার খাচ্ছেন। অবিশ্বাস্য হলেও এটাই সত্যি। যে কোনও খাবারের প্রধান ব্যাপার হল তৃপ্তি। যে খাবার আমরা তৃপ্তি করে খেতে পারি সেই খাবারের সঙ্গেই কিন্তু মিশে থাকে ভালবাসা।
চিজ, ক্রিম দেওয়া পাস্তা খেতে কার না ভাললাগে। অনেকেই ভাবেন প্রিয় এই ইতালীয় খাবার রোজ খেলে কেমন হয়। তবে এবার আর ভাবনা নয়, বাস্তবে তা করে দেখালেন ইতালির এই মহিলা। ক্রিমে ভরপুর পাস্তা খেতে তিনি এতই ভালবাসেন যে ওজনের তোয়াক্কা না করেই প্রতিদিন তিনি খান এই একবাটি করে পাস্তা। এক সপ্তাহ টানা খান। আর তারপর? ওজন বাড়ল মাত্র ৫ কেজি। আসলে ওজন বাড়াতেই তিনি এই ডায়েট বেছে নিয়েছিলেন। ব্রেকফাস্ট থেকে ডিনার তিনি শুধু পাস্তাই খেতেন। একটি হেলথ ম্যাগাজিনের ইন্সটাগ্রামেও শেয়ার হয়েছে ওই ভিডিয়ো।
এই তরুণী ভিডিয়োটি পোস্ট করে লিখেছেন, ‘হতাশ হবেন না। আমি এটার জন্যই অপেক্ষা করছিলাম। পাস্তা খেয়ে আমি খুব খুশিতে রয়েছি। খুব আনন্দে আছি। হ্যাঁ, অবশেষে আমি পারলাম। চেষ্টা করলে আপনারাও পারবেন। শুধুমাত্র পাস্তা খেয়েই আমার ৫ কেজি ওজন বাড়ল। সুস্থ জীবনযাপন সবার জন্য জরুরি। কিন্তু সবক্ষেত্রে ওজন কমানো নয়, কিছু ক্ষেত্রে ওজন বাড়ানোরও কিন্তু প্রয়োজন পড়ে। আর তাই ওজন বাড়াতে চাইলে অবশ্যই আপনার পছন্দের খাবার রাখুন ডায়েটে।’
লোভনীয় এই পাস্তা দেখে অনেক ইতালীয় এই চ্যালেঞ্জ নিতে রাজি হয়েছেন। ভিডিয়োটি এখনও পর্যন্ত ২২ লক্ষ মানুষ দেখেছেন। কিন্তু সকলেই খুব প্রশংসা করেছেন। আবার অনেকেই কমেন্ট করেছেন, প্রতিদিন এই পাস্তা খাওয়া হয় বলেই ইতালীয়রা সব সময় এত খুশিতে থাকেন।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
যে কোনও দেশ, সেখানকার সংস্কৃতি এবং মানুষদের সঙ্গে প্রথম পরিচয় কিন্তু হয় খাবারের মাধ্যমেই। এছাড়াও কোনও মানুষ কেমন প্রকৃতির হতে পারে তাও কিন্তু বলে দেওয়া যেতে পারে তাঁর পছন্দের খাবার কিংবা খাবার খাওয়ার ধরণ দেখেই। রান্না ব্যাপারটি বরাবরই খুব মজার। পৃথিবী জুড়েই অজস্র রান্না ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। অঞ্চলভেদে, সংস্কৃতি ভেদে তা পৃথক হয়। এই খাবার যেমন আমাদের নতুন দজেশের সঙ্গে পরিচয় করায় তেমনই কিন্তু বন্ধুও তৈরি করে দেয়। নিত্য নতুন খাবারের স্বাদ পেতে কার না ভালোলাগে! চিকেন পাস্তা থেকে বাটার চিকেন- সবই কিন্তু এই সাংস্কৃতিক মেলবন্ধনের ফল। ইউটিউবের দৌলতে এখন খাবার থেকে রেসিপি সবই আমাদের হাতের মুঠোয়।
তবে খাবার নিয়ে ভালোবাসা সবার সমান নয়। এক একজন এক একরকম খাবার খেতে ভালবাসেন। যেমন বিখ্যাত ফুটবলার ডেভিড বেকহ্যামের স্ত্রী ভিক্টোরিয়া বেকহ্যাম গত ২৫ বছর ধরে একই খাবার খাচ্ছেন। অবিশ্বাস্য হলেও এটাই সত্যি। যে কোনও খাবারের প্রধান ব্যাপার হল তৃপ্তি। যে খাবার আমরা তৃপ্তি করে খেতে পারি সেই খাবারের সঙ্গেই কিন্তু মিশে থাকে ভালবাসা।
চিজ, ক্রিম দেওয়া পাস্তা খেতে কার না ভাললাগে। অনেকেই ভাবেন প্রিয় এই ইতালীয় খাবার রোজ খেলে কেমন হয়। তবে এবার আর ভাবনা নয়, বাস্তবে তা করে দেখালেন ইতালির এই মহিলা। ক্রিমে ভরপুর পাস্তা খেতে তিনি এতই ভালবাসেন যে ওজনের তোয়াক্কা না করেই প্রতিদিন তিনি খান এই একবাটি করে পাস্তা। এক সপ্তাহ টানা খান। আর তারপর? ওজন বাড়ল মাত্র ৫ কেজি। আসলে ওজন বাড়াতেই তিনি এই ডায়েট বেছে নিয়েছিলেন। ব্রেকফাস্ট থেকে ডিনার তিনি শুধু পাস্তাই খেতেন। একটি হেলথ ম্যাগাজিনের ইন্সটাগ্রামেও শেয়ার হয়েছে ওই ভিডিয়ো।
এই তরুণী ভিডিয়োটি পোস্ট করে লিখেছেন, ‘হতাশ হবেন না। আমি এটার জন্যই অপেক্ষা করছিলাম। পাস্তা খেয়ে আমি খুব খুশিতে রয়েছি। খুব আনন্দে আছি। হ্যাঁ, অবশেষে আমি পারলাম। চেষ্টা করলে আপনারাও পারবেন। শুধুমাত্র পাস্তা খেয়েই আমার ৫ কেজি ওজন বাড়ল। সুস্থ জীবনযাপন সবার জন্য জরুরি। কিন্তু সবক্ষেত্রে ওজন কমানো নয়, কিছু ক্ষেত্রে ওজন বাড়ানোরও কিন্তু প্রয়োজন পড়ে। আর তাই ওজন বাড়াতে চাইলে অবশ্যই আপনার পছন্দের খাবার রাখুন ডায়েটে।’
লোভনীয় এই পাস্তা দেখে অনেক ইতালীয় এই চ্যালেঞ্জ নিতে রাজি হয়েছেন। ভিডিয়োটি এখনও পর্যন্ত ২২ লক্ষ মানুষ দেখেছেন। কিন্তু সকলেই খুব প্রশংসা করেছেন। আবার অনেকেই কমেন্ট করেছেন, প্রতিদিন এই পাস্তা খাওয়া হয় বলেই ইতালীয়রা সব সময় এত খুশিতে থাকেন।