Snacks Recipe: বিকেলের মেনুতে আজ চটকদার কিছু একটা স্ন্যাক হয়ে যাক? জেনে নিন এই নতুন শিঙ্গাড়ার রেসিপি…
আপনার মেজাজ শুধরে নেওয়ার অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপায় হল রান্নাঘরে ঢুকে কিছু চটকদার খাবার বানিয়ে ফেলা। আপনি যদি ভাবছেন কী বানানো যায়, তবে এখানে একটি সহজ আর মুখরোচক খাবার তৈরির পদ্ধতি দেওয়া হল।
Follow Us
সঞ্জীব কাপুরের রেসিপি অনেকেই বাড়িতে চেষ্টা করে থাকেন। যদি আপনি প্রতিদিন একই ধরনের খাবার খেতে খেতে বিরক্ত হয়ে যান তাহলে আজকের সঞ্জীব কাপুরের এই রেসিপি চেষ্টা করে দেখুন। প্রতিদিনের চিরাচরিত খাবার থেকে এবার নিজেকে সহজেই মুক্তি দিতে পারবেন আপনি। আপনার মেজাজ শুধরে নেওয়ার অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপায় হল রান্নাঘরে ঢুকে কিছু চটকদার খাবার বানিয়ে ফেলা। আপনি যদি ভাবছেন কী বানানো যায়, তবে এখানে একটি সহজ আর মুখরোচক খাবার তৈরির পদ্ধতি দেওয়া হল। আপনি চাইলেই খুব সহজেই বানিয়ে ফেলতে পারবেন পেঁয়াজ পাট্টি শিঙ্গাড়া।
উপকরণ:
৩ টি মাঝারি পেঁয়াজ, সূক্ষ্মভাবে কাটা
৮ টা শিঙ্গাড়ার প্যাটি
১ টেবিল চামচ তেল, ভাজার জন্য
১/২ চা চামচ জিরা দানা
২ টি কাঁচা মরিচ
১/২ ইঞ্চি আদা, সূক্ষ্মভাবে কাটা
স্বাদ অনুযায়ী নুন
১/২ চা চামচ লাল মরিচের গুঁড়ো
১ চা চামচ চাট মশলা
১/২ চা চামচ জিরা গুঁড়ো
প্রয়োজন মত পরিমার্জিত ময়দার স্লারি
পরিবেশন করার জন্য টমেটো কেচাপ
পদ্ধতি:
একটি নন-স্টিক প্যানে ১ টেবিল চামচ তেল গরম করুন। তাতে জিরা, সবুজ মরিচ এবং আদা যোগ করুন। এবার এগুলোকে ভালভাবে মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটিকে ভাল ভাবে ভাজুন। ভাজা হয়ে গেলে এতে পেঁয়াজ যোগ করুন। এবার আবার ভাল করে মিশিয়ে নিন। পেঁয়াজের রঙ পুরোপুরি স্বচ্ছ না হওয়া পর্যন্ত ভাজতে থাকুন।
নুন যোগ করুন এবং ভাল ভাবে মেশান। মরিচ গুঁড়া, চাট মশলা এবং জিরা গুঁড়ো যোগ করুন। এই সবকিছুকে ভালভাবে মিশিয়ে ২ থেকে ৩ মিনিট রান্না করুন। এরপর একে আগুন থেকে সরিয়ে নিন। সামগ্রিক ব্যাপারাটাকে ঠান্ডা করার জন্য আলাদা জায়গায় রেখে দিন।
প্রতিটি শিঙ্গাড়ার ধাঁচে পেঁয়াজের মিশ্রণের একটি অংশ রাখুন এবং পরিশোধিত ময়দার স্লারি দিয়ে প্রান্তগুলি আটকে দিয়ে শিঙ্গাড়ার আকার দিন।
একটি কড়াইয়ে পর্যাপ্ত তেল গরম করুন। সোনালি বাদামী রঙ আর খাস্তা হওয়া পর্যন্ত শিঙ্গাড়াগুলি ডিপ ফ্রাই করুন। এরপর তেল শুষে নিতে পারে এমন কাগজের ওপর শিঙ্গাড়াগুলি রাখুন।
এরপর ওই শিঙ্গাড়াগুলিকে টমেটো কেচাপ দিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন।
শিঙ্গাড়াগুলি খাওয়ার পর শরীর কিছুটা ভারী মনে হতে পারে। কারণ তেলে ভাজা ময়দার জিনিসে ক্যালোরি অনেক বেশি মাত্রায় থাকে। সেই কারণে, একসঙ্গে অনেকগুলি খেয়ে নেওয়া স্বাস্থ্যকর হবে না। একইধরনের খাবার থেকে মুক্তি পেতে অল্প স্বাদ পরিবর্তনের উপায় হিসেবে এই ধরনের চটকদার খাবার মাঝে সাঝে খাওয়া ভাল। তবে বেশি খাওয়া একদমই উচিত নয়।
সঞ্জীব কাপুরের রেসিপি অনেকেই বাড়িতে চেষ্টা করে থাকেন। যদি আপনি প্রতিদিন একই ধরনের খাবার খেতে খেতে বিরক্ত হয়ে যান তাহলে আজকের সঞ্জীব কাপুরের এই রেসিপি চেষ্টা করে দেখুন। প্রতিদিনের চিরাচরিত খাবার থেকে এবার নিজেকে সহজেই মুক্তি দিতে পারবেন আপনি। আপনার মেজাজ শুধরে নেওয়ার অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপায় হল রান্নাঘরে ঢুকে কিছু চটকদার খাবার বানিয়ে ফেলা। আপনি যদি ভাবছেন কী বানানো যায়, তবে এখানে একটি সহজ আর মুখরোচক খাবার তৈরির পদ্ধতি দেওয়া হল। আপনি চাইলেই খুব সহজেই বানিয়ে ফেলতে পারবেন পেঁয়াজ পাট্টি শিঙ্গাড়া।
উপকরণ:
৩ টি মাঝারি পেঁয়াজ, সূক্ষ্মভাবে কাটা
৮ টা শিঙ্গাড়ার প্যাটি
১ টেবিল চামচ তেল, ভাজার জন্য
১/২ চা চামচ জিরা দানা
২ টি কাঁচা মরিচ
১/২ ইঞ্চি আদা, সূক্ষ্মভাবে কাটা
স্বাদ অনুযায়ী নুন
১/২ চা চামচ লাল মরিচের গুঁড়ো
১ চা চামচ চাট মশলা
১/২ চা চামচ জিরা গুঁড়ো
প্রয়োজন মত পরিমার্জিত ময়দার স্লারি
পরিবেশন করার জন্য টমেটো কেচাপ
পদ্ধতি:
একটি নন-স্টিক প্যানে ১ টেবিল চামচ তেল গরম করুন। তাতে জিরা, সবুজ মরিচ এবং আদা যোগ করুন। এবার এগুলোকে ভালভাবে মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটিকে ভাল ভাবে ভাজুন। ভাজা হয়ে গেলে এতে পেঁয়াজ যোগ করুন। এবার আবার ভাল করে মিশিয়ে নিন। পেঁয়াজের রঙ পুরোপুরি স্বচ্ছ না হওয়া পর্যন্ত ভাজতে থাকুন।
নুন যোগ করুন এবং ভাল ভাবে মেশান। মরিচ গুঁড়া, চাট মশলা এবং জিরা গুঁড়ো যোগ করুন। এই সবকিছুকে ভালভাবে মিশিয়ে ২ থেকে ৩ মিনিট রান্না করুন। এরপর একে আগুন থেকে সরিয়ে নিন। সামগ্রিক ব্যাপারাটাকে ঠান্ডা করার জন্য আলাদা জায়গায় রেখে দিন।
প্রতিটি শিঙ্গাড়ার ধাঁচে পেঁয়াজের মিশ্রণের একটি অংশ রাখুন এবং পরিশোধিত ময়দার স্লারি দিয়ে প্রান্তগুলি আটকে দিয়ে শিঙ্গাড়ার আকার দিন।
একটি কড়াইয়ে পর্যাপ্ত তেল গরম করুন। সোনালি বাদামী রঙ আর খাস্তা হওয়া পর্যন্ত শিঙ্গাড়াগুলি ডিপ ফ্রাই করুন। এরপর তেল শুষে নিতে পারে এমন কাগজের ওপর শিঙ্গাড়াগুলি রাখুন।
এরপর ওই শিঙ্গাড়াগুলিকে টমেটো কেচাপ দিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন।
শিঙ্গাড়াগুলি খাওয়ার পর শরীর কিছুটা ভারী মনে হতে পারে। কারণ তেলে ভাজা ময়দার জিনিসে ক্যালোরি অনেক বেশি মাত্রায় থাকে। সেই কারণে, একসঙ্গে অনেকগুলি খেয়ে নেওয়া স্বাস্থ্যকর হবে না। একইধরনের খাবার থেকে মুক্তি পেতে অল্প স্বাদ পরিবর্তনের উপায় হিসেবে এই ধরনের চটকদার খাবার মাঝে সাঝে খাওয়া ভাল। তবে বেশি খাওয়া একদমই উচিত নয়।