High Cholesterol: কোলেস্টেরলের বাড়বাড়ন্ত বন্ধ হবে এক চুমুকে, ডায়েটে রাখুন এই পানীয়
Healthy Drinks: এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে হৃদরোগের ঝুঁকিও বাড়ে। খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে ডায়েটের উপর নজর দিতে হয়। গোটা শস্য খাবার বেশি করে খেতে হয়। ফাইবার সমৃদ্ধ খাবারের পাশাপাশি পানীয়ের উপরও ভরসা রাখতে পারেন।
কোলেস্টেরল হল রক্তে মোম জাতীয় পদার্থ। কিন্তু এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে হৃদরোগের ঝুঁকিও বাড়ে। তাই খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রাকে বশে রাখা জরুরি।
খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে ডায়েটের উপর নজর দিতে হয়। গোটা শস্য খাবার বেশি করে খেতে হয়। ফাইবার সমৃদ্ধ খাবারের পাশাপাশি পানীয়ের উপরও ভরসা রাখতে পারেন।
গ্রিন টিয়ের মধ্যে ক্যাটেচিন ও অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। তবে, চেষ্টা করুন গ্রিন টিয়ের সঙ্গে ডায়জেস্টিভ বিস্কুট বা কুকিজ খাওয়ার।
সোয়া মিল্কের মধ্যে স্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিমাণ কম থাকে। যে কোনও ফুল ফ্যাট দুধের বদলে আপনি সোয়া মিল্ক পান করতে পারেন। সোয়া মিল্ক খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
ওটসের তৈরি স্মুদি পান করতে পারেন। ওটসের স্মুদির মধ্যে বিটা-গ্লুকান রয়েছে, যা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। তাছাড়া ওটসের মধ্যে ফাইবার রয়েছে, যা কোলেস্টেরলের রোগীদের জন্য উপযোগী।
টমেটোর জুস পান করতে পারেন। টমেটোর জুসের মধ্যে লাইকোপেন রয়েছে, যা এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। তাছাড়া টমেটোর মধ্যে নিয়াসিন ও ফাইবার রয়েছে।
বেরির তৈরি স্মুদি পান করতে পারেন। বেরির মধ্যে ফাইবার ও আন্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। স্মুদি না পান করলেও আপনি টক দইয়ের সঙ্গেও বেরি খেতে পারেন।
ডার্ক চকোলেট মেশানো পানীয়ও কোলেস্টেরলের জন্য উপযোগী। ডার্ক চকোলেটের মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।