পৃথিবীতে এরকম মানুষ খুব কম আছে যারা গান ভালবাসেন না। তবে আপনি কি জানেন পৃথিবীতে বেশ কয়েকটি গানের শহর আছে? সেখানে বিশ্বের মিউজিক লাভাররা ঘুরতে যান। গানের শহর বা ‘মিউজিক্যাল সিটি’ নাম দেওয়ার পিছনে কিছু কারণ রয়েছে। কারণ এইসব শহরের সর্বত্র গান বাজে এবং পথচলতি সকলেরই গান শুনে মন থেকে ফুরফুরে হয়ে যায়। শহরের অডিটোরিয়াম, বার, ক্যাফে বা রুমে সব সময় গান বাজে। এরকমই কিছু গানের শহরের হদিশ দিচ্ছে TV9 বাংলা।
১) হাভানা, কিউবা
পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে সাংস্কৃতিক শহর হল কিউবা। শহরের রাস্তা, পিজ্জার স্টলে, বারে সব সময় চলে গান। ২৪ ঘণ্টা ধরে মানুষ গান শোনে, গান এনজয় করে সারাদিন।
২) ন্যাশভিলা, ইউ এস এ
বিশ্বের সেরা মিউজিক্যাল সিটির মধ্যে মধ্যে ন্যাশভিলার নাম না নিলে ভুল করা হবে। কানট্রি মিউজিকের জন্য এই শহরের বিশ্বজোরা খ্যাতি রয়েছে। গ্র্যান্ড ওল্ড অপেরাতে বিশ্বের পুরোনো সব মিউজিকের আখর।
৩) বার্লিন, জার্মানি
বিভিন্ন ধরণের ড্রাম থেকে অর্কেস্ট্রা, সবকিছুর জন্য একটাই নাম– বার্লিন। বিশ্বের সবচেয়ে সূক্ষ্ম স্ট্রিট মিউজিকের ঠিকানা এটি। ডেভিড বাউই, ইগ্গি পপ প্রভৃতি বিখ্যাত আর্টিস্টের গান শুনতে এখানে অনেকে আসেন। এখানকার ক্লাবগুলোতে বিশ্বের সেরা কিছু জ্যাজ় গান শোনা যায়।
৪) লন্ডন, ইউনাইটেড কিংডম
দুয়া লিপা, লেড, জ়্যাপলিন, অ্যামি ওয়াইনহাউয় এই বিশ্বখ্যাত গায়কদের নামগুলো লন্ডনের সঙ্গে যুক্ত। লন্ডনের প্রতিটা কোণ সংস্কৃতির সঙ্গে যুক্ত। প্রতিটা রাস্তার দেখা যায় কেউ না কেউ ব়্যাপ করছে। পাবগুলোতে চলছে পপ-জ়্যাজ়। ইলেকট্রিক মিউজিকের শহর লন্ডনকে ঘিরে তৈরি হয়েছে বিভিন্ন সিনেমা। এখানে ২৪ ঘণ্টা জ়্যাজ় মিউজিক চলে।