Pop Fashion: অদৃজার মতো এই পুজোতে হতে চান পপ ক্যুইন? আপনার জন্যই রইল দারুণ কিছু স্টাইল টিপস
Pujo Fashion: প্রতি বছরই ফ্যাশনে কিছু না কিছু ট্রেন্ডিং থাকে। আর এবার যা ট্রেন্ডিং এ আছে তা হল রং। বাহারি রঙের পোশাক, প্রিন্ট এবার খুব ট্রেন্ডিং। সিল্ক বা সার্টিনের কাপড়ের উপর আঁকা হচ্ছে রং বাহারি প্রিন্ট। কো-অর্ড সেট যেমন আছে তেমনই রয়েছে স্কার্ট, শার্ট বা শার্ট ড্রেস। এই সবকটা ড্রেস যেমন ট্রাভেল ফ্রেন্ডলি ঠিক তেমনই পরেও আরাম

প্রতি বছর পুজোকে ঘিরে আমাদের অনেক রকম প্ল্যানিং থাকে। আর পুজোর সেই আড্ডার নির্ঘণ্ট ঠিক হয়ে যায় পুজোর প্রায় মাস তিন আগে থেকেই। কবে কোথায় সবাই মিলে দেখা করা হবে, কোথায় আড্ডা হবে, কী খাবার খাওয়া হবে আর সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ হল কেমন পোশাক পরা হবে। পুজোর আড্ডায় শাড়ী, কুর্তি এসব তো থাকেই। অষ্টমীর অঞ্জলি আর দশমীর সিঁদুর খেলায় লাল পাড় সাদা শাড়ি চাই-চাই। এছাড়াও বাকি দিনে শাড়ি, সালোয়ার, কুর্তি এসব চলতেই থাকে। পুজোর দিনে এই আড্ডার সঙ্গে আরও যা চাই তা হল ছবি তোলা। পুজোর দিনে এখন অনেকে আলাদা করে ফটো সেশনও করে থাকেন। পুজোর সময় ছবি তুলতেও খুব ভাল লাগে।
প্রতি বছরই ফ্যাশনে কিছু না কিছু ট্রেন্ডিং থাকে। আর এবার যা ট্রেন্ডিং এ আছে তা হল রং। বাহারি রঙের পোশাক, প্রিন্ট এবার খুব ট্রেন্ডিং। সিল্ক বা সার্টিনের কাপড়ের উপর আঁকা হচ্ছে রং বাহারি প্রিন্ট। কো-অর্ড সেট যেমন আছে তেমনই রয়েছে স্কার্ট, শার্ট বা শার্ট ড্রেস। এই সবকটা ড্রেস যেমন ট্রাভেল ফ্রেন্ডলি ঠিক তেমনই পরেও আরাম। এতে দেখতে ভীষণ ভাল লাগে। সহজে ফ্যাশনও করা যায়। পুজো মানেই আনন্দ আর আলোর রোশনাই। আর তাই পুজোর দিনে র বাহারি জামাতে সকলকেই খুব ভাল লাগে। এক ধাক্কায় অনেকটা বয়সও কমিয়ে ফেলা যায়। এমন পোশাকের সঙ্গে সাজগোজের বিশেষ ঝামেলা নেই।
হাতে স্মার্ট ওয়াচ, মাথায় ব্যান্ডানা আর গলায় ওয়েস্টার্ন স্টাইলের লেয়ার্ড চেইন থাকলেই ফ্যাশন কাফি। এমন পোশাকের সঙ্গে পায়ে স্নিকার্সই বেশি মানায়। আর সকালের দিকে পরলে চোখে একটা সানগ্লাস রাখুন। এতে রোদের হাত থেকে বাঁচবেন আর চোখ-মাথাও বাঁচবে। এই পোশাক আর ফ্যাশনে সবাইকেই দেখতে ভাল লাগে। তবে মেদহীন চেহারাতে এমন ফ্যাশন সবথেকে বেশি মানাবে। শহরের অনেক দোকানেই পেয়ে যাবেন এমন পোশাক। ফ্যাশনিস্তা হলে চোখ রাখুন ইনস্টাগ্রামে আর পেয়ে যান পছন্দের দোকানের খোঁজ।
