Self Hugging: অন্যের উপর ভরসার নেই দরকার, নিজেকেই করুন আলিঙ্গন, মিলবে একাধিক সুফল

কাছের মানুষের স্পর্শ পেলে মনের পাশাপাশি শরীরও ভালো থাকে। এটি বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিতও। তবে আপনি যদি আলিঙ্গন করার মতো কাউকে না পান, তাতেও মিলবে উপকার।

Self Hugging: অন্যের উপর ভরসার নেই দরকার, নিজেকেই করুন আলিঙ্গন, মিলবে একাধিক সুফল
অন্যের উপর ভরসার নেই দরকার, নিজেকেই করুন আলিঙ্গন, মিলবে একাধিক সুফলImage Credit source: Canva

Aug 02, 2025 | 2:32 PM

কাছের মানুষকে অনেকে জড়িয়ে ধরেন। প্রিয় বন্ধু, আত্মীয়স্বজন, পরিবারের সদস্য থেকে শুরু করে প্রিয় মানুষটিকে জড়িয়ে ধরলে নানা উপকার মেলে। আসলে কাছের মানুষের স্পর্শ পেলে মনের পাশাপাশি শরীরও ভালো থাকে। এটি বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিতও। তবে আপনি যদি আলিঙ্গন করার মতো কাউকে না পান, তাতেও মিলবে উপকার। এ বার থেকে নিজেই নিজেকে জড়িয়ে ধরুন (Self Hugging)। শুনে অবাক লাগলেও এটা গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে।

একাধিক গবেষণা অনুযায়ী, অপরকে আলিঙ্গন করা এবং নিজেকে আলিঙ্গন করার মধ্যে মারাত্মক বেশি তফাত নেই। চলুন এ বার তাহলে জেনে নেওয়া যাক নিজেকে জড়িয়ে ধরলে কী কী হয়। আসলে ‘জার্নাল অফ নার্সিং প্র্যাক্টিস’-এ প্রকাশিত একটি গবেষণা থেকে উঠে এসেছে যে, নিজেকে কোনও ব্যক্তি যদি জড়িয়ে ধরেন, তা হলে তাঁর উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠার সমস্যা অনেকটাই কমে যায়।

কেউ যদি নিজেকে জড়িয়ে ধরে তার উদ্বেগ কমে, নানা ব্যথা কমে, সেই সঙ্গে ধীরে ধীরে নিরাপত্তাহীনতার মতো অনুভূতিও কমে যায়। গবেষণায় প্রমাণিত যদি কারও মন খারাপ হয়, সেই সময় নিজেকে জড়িয়ে ধরলে মুড বদলে যায়, স্ট্রেস হরমোন নির্গত হয়। প্রতিটি ব্যক্তির নিজেকে ভালবাসা দরকার। তা না হলে বড় সমস্যা দেখা দিতে পারে। যখন নিজেকে আলিঙ্গন করবেন, বুঝতে পারবেন আপনি মানুষটা ঠিক কেমন। অনেকে অন্যের যত্ন নিলেও নিজেকে ভালবাসতে ভুলে যান। তাই যদি নিজেকে আলিঙ্গন করেন, তা হলে নিজেকে ভালবাসতে শিখবেন। সেল্ফ-হাগিং (নিজেকে আলিঙ্গন) আবেগ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, আত্মবিশ্বাসও বাড়ায়।