চিকেন খিচুড়ি খেয়েছেন? স্বাদ বদলাতে ট্রাই করতেই পারেন
তাঁদের খিচুড়ি খাওয়ার জন্য কোনও সময় বা সিজন লাগে না। আর যদি সেই খিচুড়ি হয় নতুন স্বাদের তাহলে কথাই নেই। এবার স্বাদ বদলাতে চিকেন ভাজা খিচুড়ি খেতেই পারেন। লাঞ্চ বা ডিনারে এই খিচুড়ি কিন্তু পেটও ভরাবে, মনও ভরাবে।

যাঁরা খিচুড়ি খেতে ভালবাসেন, তাঁদের খিচুড়ি খাওয়ার জন্য কোনও সময় বা সিজন লাগে না। আর যদি সেই খিচুড়ি হয় নতুন স্বাদের তাহলে কথাই নেই। এবার স্বাদ বদলাতে চিকেন ভাজা খিচুড়ি খেতেই পারেন। লাঞ্চ বা ডিনারে এই খিচুড়ি কিন্তু পেটও ভরাবে, মনও ভরাবে।
যা যা লাগবে–
পোলও-এর চাল ১ কেজি, ঘি পরিমাণমতো, চিকেন ছোট করে টুকরো করা ২ টি, গরমমশালা পরিমাণমতো, আদা, রসুনবাটা দেড় টেবিল চামচ, ধনেবাটা ২ চা চামচ, কাঁচালঙ্কা আস্ত ৬ টি, নারকেল বাটা, ৩ থেকে ৪ চা চামচ, চিনাবাদাম ২ টেবিল চামচ, মুগ, মসুর ডাল ২৫০ গ্রাম, সয়াবিন তেল ২৫০ গ্রাম, পেঁয়াজ কুচি ৩০০ গ্রাম, হলুদ ও লঙ্কাগুঁড়ো ১ চা চামচ, জিরে গুঁড়ো ৩ চা চামচ, টক দই ২ টেবিল চামচ, নুন পরিমাণমতো, কাঠবাদাম বাটা পরিমাণমতো, পেস্তাবাদাম পরিমাণমতো।
এভাবে তৈরি করুন–
কড়াইতে সয়াবিন তেল দিয়ে পেঁয়াজকুচি বাদামি করে ভেজে তাতে সামান্য হলুদগুঁড়ো, আদাবাটা, গরমমশালা, ধনে ও জিরে বাটা দিন। এবার মাংসের টুকরোগুলো এর মধ্যে ছেড়ে দিন এবং পেস্তাবাদাম বাটা, চিনাবাদাম বাটা, কাঠবাদাম বাটা, নারকেল বাটা ও সামান্য দই ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। সামান্য গরনম জল দিয়ে কষিয়ে নিয়ে আধাসেদ্ধ অবস্থায় নামিয়ে নিন ও আলাদাভাবে রেখে দিন। এবার অন্য একটি পাত্রে ২০০ থেকে ২৫০ গ্রাম তেল দিয়ে পেঁয়াজ কুচি বাদামি করে ভেজে নিন এবং গরমশালা বাটা, আদা বাটা ও হলুদগুঁড়ো মিশিয়ে দিন। এখন চাল ও ডাল মিশিয়ে ৫ থেকে ১০ মিনিট ভালো মতো কষিয়ে নিন। কয়েকটি আস্ত কাঁচালঙ্কা ছেড়ে দিন। ২ লিটার পরিমাণ গরম জল দিয়ে জ্বাল দিন এবং কিছুটা শুকিয়ে নিন। মৃদু আঁচে আরও ১৫ মিনিট রান্না করুন। এ সময় হালকা গোলাপ জল এবং ঘি দিতে পারেন। এবার রান্না করা মাংসগুলো খিচুড়ির সঙ্গে ভালো করে আলতোভাবে মিশিয়ে দিন। কিছুক্ষণ দমে রেখে আঁচ থেকে নামিয়ে নিন।
