
শুধু শীত নয়। ঠোট কিন্তু গরমেও ফাটে। একেবারে ফেটে চৌচির হয়ে রক্তারক্তি কাণ্ড পর্যন্ত হতে পারে। গরমকালে শরীর থেকে যদি অতিরিক্ত জল বেরিয়ে যায় তাহলে কিন্তু ঠোঁটও শুকনো হয়ে যায়। আপনি যে ডিহাইড্রেশনের সমস্যায় ভুগছেন তার জানান দেয় ঠোঁটের এই শুষ্কতা।

আর তাই এই সময় বেশি করে জল খেতেই হবে। এছাড়াও নুন-চিনির শরবত, ডাবের জল এসবও খান। বেশি করে টকদই খান। মোট কথা শরীর যাতে শুকিয়ে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখুন।

যাঁরা বেশিক্ষণ এসির মধ্যে কাটান তাঁরা ব্যাগে অবশ্যই লিপবাম রাখবেন। এছাড়াও হালকা কোনও ময়েশ্চারাইজার সব সময় হাতের সামনে রাখুন।

রাতে ঘুমতে যাওয়ার আগে ঠোঁটে কোনও মাস্ক ব্যবহার করুন। সাধারণত মুখ কিংবা চুলে অনেক ধরনের মাস্ক লাগানো হয়। কিন্তু ঠোঁটের বেলায় খানিকটা অবহেলা হয়। তা না করে ঠোঁটে ঘরে তৈরি কোনও মাস্ক লাগান। ঠোঁটের বাম লাগালে চলবে না।

রাতে ঘুমোতে যাওয়ৈর আগে ঠোঁটে নারকেল তেল লাগান। এতে যেমন ঠোঁট নরম থাকবে তেমনই ঠোঁটে কোনও ইনফেকশনও হবে না।