
রক্তচাপ বেড়ে গেলে হৃদরোগের সমস্যা দেখা দেয়। পাশাপাশি প্রেশারের সমস্যা একবার দেখা দিলে আপনাকে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত ওষুধ খেয়ে যেতে হবে। ওষুধের পাশাপাশি এই কয়েকটি খাবারও ডায়েটে রাখতে পারেন।

কলা একটু সুপারফুড। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, হাইপারটেনশনের রোগীরা যদি রোজ একটা করে কলা খায় তাহলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। এই ফলের মধ্যে পটাশিয়াম রয়েছে, যা প্রেশারের রোগীদের জন্য প্রয়োজনীয়।

গবেষণায় দেখা গিয়েছে, নিয়মিত রসুন খেলে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে থাকে। আসলে রসুনের মধ্যে নাইট্রিক অক্সাইড রয়েছে, যা প্রেশারের জন্য উপকারী।

ওটস একটি স্বাস্থ্যকর খাবার। ওটসের মধ্যে থাকা ফাইবার শুধু যে ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল, কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যার সমাধান করে তা নয়, পাশাপাশি এই খাবার উচ্চ রক্তচাপের সমস্যাতেও কার্যকরী ফল দেয়। প্রেশারের রোগীরা জলখাবারে ওটস খেতে পারেন।

গ্রীষ্মকালীন ফল তরমুজে জলের অংশ বেশি। আর এই কারণেই এই ফলের মধ্যে এমন বেশ কিছু মিনারেল রয়েছে যা রক্তনালীর চাপ কমাতে সাহায্য করে। যদিও গ্রীষ্মকাল ছাড়া এই ফলের দেখা মেলে না। তবু চেষ্টা করুন এই মরসুমি ফলকে ডায়েটে রাখার।

বিটের মধ্যে নাইট্রিক অ্যাসিড রয়েছে যা রক্তনালীকে শিথিল রাখতে সাহায্য করে। উচ্চ রক্তচাপের সমস্যাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে আপনি বিটের রস পান করতে পারেন। এছাড়াও আপনি বিটের তরকারি তৈরি করে খেতে পারেন।