Ms Dhoni: অপছন্দের ধোনি, বিশ্বকাপ জিতিয়েও ক্রিকেট সমর্থকদের চক্ষুশূল মাহি!
TV9 Bangla Digital | Edited By: তিথিমালা মাজী
Feb 02, 2023 | 12:20 PM
দেশের সবচেয়ে সফল অধিনায়ক হিসেবে গণ্য করা হয় মহেন্দ্র সিং ধোনিকে। নেতৃত্বের পাশাপাশি ব্যাট হাতে দক্ষতা ও উইকেটের পিছনে দাঁড়িয়ে ক্ষিপ্রতার জন্য পরিচিত তিনি। তা সত্ত্বেও মহেন্দ্র সিং ধোনির সমালোচনকদের অভাব নেই। কিন্তু কেন?
1 / 8
২০০৪ সালে ভারতের জার্সি অভিষেক হওয়া এমএস ধোনির নেতৃত্বে ২০০৭ সালে প্রথম টি-২০ বিশ্বকাপ জেতে ভারত। এরপর ২০১১ সালের বিশ্বকাপ ও ২০১৩ সালের চ্যাম্পয়ন্স ট্রফি। সবকটি আইসিসি ট্রফি জেতা দেশের একমাত্র অধিনায়ক। যত বিখ্যাত, ততই আলোচিত রাঁচির রাজপুত্র। মাহির সমালোচনায় রত ধোনির হেটার্সদের দেওয়া কয়েকটি কারণ দেওয়া হল নিচে। (ছবি:টুইটার)
2 / 8
ধোনি নাকি চেন্নাই সুপার কিংসের ক্রিকেটারদের বেশি সুযোগ দিতেন। এমন অভিযোগ উঠেছে বারবার। তাঁর নেতৃত্বকালে সিএসকে-র হয়ে খেলা বেশ কিছু ক্রিকেটার জাতীয় দলে সুযোগ পেয়েছেন। যেমন মনপ্রীত গোনি, সুদীপ ত্যাগী, মোহিত শর্মার মতো ক্রিকেটাররা জাতীয় দলের জার্সি গায়ে চড়িয়েছেন। ভারতের ক্রিকেট সমর্থকরা 'সিএসকে কোটা' বলে কটাক্ষ করতেন। (ছবি:টুইটার)
3 / 8
শুধু ভারত নয়, বিশ্বের অন্যতম সেরা ক্যাপ্টেন বলে গণ্য করা হয় ধোনিকে। চাপের মুখেও তাঁর ঠান্ডা ঠান্ডা কুল কুল মস্তিষ্ক অনেকের ঈর্ষার কারণ। সেই ধোনিই নাকি অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ড সফরে গিয়ে ভোঁতা হয়ে যেতেন। সমালোচকদের অভিযোগ এমনই।(ছবি:টুইটার)
4 / 8
২০১১ সালে ইংল্যান্ড সফর ও সেই বছরের শেষদিকে অস্ট্রেলিয়া সফরে ভারতীয় দল ৪-০ ব্যবধানে ক্লিন সুইপ হয়েছিল। ২০১৪ সালেও ইংল্যান্ডে টেস্ট সিরিজে হার হজম করতে হয়। ২০১৪-১৫ সালে অস্ট্রেলিয়া সফরে খারাপ পারফরম্যান্সের মাঝেই টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসর নেন ধোনি। (ছবি:টুইটার)
5 / 8
কেরিয়ারের শেষদিকে ধোনি ছিলেন নিজের ছায়া। অতি মন্থর গতির ব্যাটিংয়ের জন্য বারবার সমালোচিত হয়েছেন। প্রাক্তন ফিল্ডিং কোচ আর শ্রীধর তাঁর বইয়ে লিখেছেন, ধোনির মন্থর ব্যাটিংয়ের কারণে দলের হারে ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন তৎকালীন হেড কোচ রবি শাস্ত্রী। (ছবি:টুইটার)
6 / 8
ক্রিকেটের তিনটি ফরম্যাটেই এশিয়ার বাইরে শতরান নেই মহেন্দ্র সিং ধোনির। এই পরিসংখ্যান তাঁর উজ্জ্বল কেরিয়ারে কালো দাগের মতো। অথচ ঋষভ পন্থ অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড সফরে কঠিন পরিস্থিতিতেও শতরান হাঁকিয়েছেন। (ছবি:টুইটার)
7 / 8
ক্যাপ্টেন্সির দায়িত্ব পাওয়ার পর দলের সিনিয়র ক্রিকেটারদের ছেঁটে ফেলার অভিযোগ উঠেছে ধোনির বিরুদ্ধে। ২০০৮ সালে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় এবং রাহুল দ্রাবিড়ের ওডিআই ফরম্যাট থেকে বাদ পড়ার পিছনে ছিল ধোনির হাত। ২০১২ সালে অস্ট্রেলিয়ায় ত্রিদেশীয় সিরিজে সেওয়াগ, সচিন, গম্ভীরকে রোটেট করে খেলাতেন। ধোনির সেই পরীক্ষা ব্যর্থ হয় এবং ব্যপক সমালোচনার মুখে পড়েন। (ছবি:টুইটার)
8 / 8
২০১২ সালে হঠাৎই টেস্ট ফরম্যাট থেকে অবসর নেন ভিভিএস লক্ষ্মণ। এই বিষয়ে ক্যাপ্টেন ধোনির সঙ্গে কি কথা হয়েছে? সংবাদমাধ্যমকে লক্ষ্মণ জানান, ধোনির সঙ্গে কথা বলতে চেয়েও পারেননি। শোনা যায়, রিটায়ারমেন্ট পার্টিতে ধোনিকে আমন্ত্রণ জানাননি ভিভিএস। (ছবি:টুইটার)