
তেলে ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন। পকোড়া, ফ্রেঞ্চ ফ্রাইস, শিঙাড়ার মতো খাবারগুলো রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়, যা প্রভাব ফেলে রক্ত প্রবাহের উপর। এর জন্য ব্রণর সমস্যা দেখা দেয়। তাই ব্রণর সমস্যা কমাতে গেলে এই ধরনের খাবারও কম পরিমাণে খেতে হবে।

হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণেও অনেক সময় ব্রণর সমস্যা দেখা দেয়। অনেক সময় দুধ ও দুগ্ধজাত পণ্য সেবনের কারণে হরমোনের তারতম্য ঘটে। সেই ক্ষেত্রে আপনি দুধ, চিজ, পনিরের মতো খাবারগুলো এড়িয়ে চলতে পারেন।

অতিরিক্ত পরিমাণে নুন সেবন কখনওই স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল নয়। এটি ব্রণ সমস্যাও বাড়িয়ে তোলে। নুনের মধ্যে আয়োডিন থাকে, যা অতিরিক্ত পরিমাণে গ্রহণ করলে ব্রণর মতো ত্বকের সমস্যা বাড়িয়ে তোলে।

স্যাচুরেটেড এবং ট্রান্স-ফ্যাট-সমৃদ্ধ খাবার ত্বকে সিবাম উৎপাদন বৃদ্ধির কারণ হতে পারে। এর ফলে ব্রণ ব্রেকআউট হতে পারে। এই কারণে প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলুন। মুচমুচে, নোনতা এবং চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।

চিনি, ময়দা, পরিশোধিত শস্য, সস, কেচাপ, সোডা, সফট ড্রিংকস, জুস সহ প্রক্রিয়াজাত মাংস, অন্যান্য প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়ানো উচিত। এই খাবারগুলিতে গ্লাইসেমিক সূচক বেশি এবং এর কারণে ব্রণর সমস্যা হতে পারে।

আপনার ত্বক ভালো রাখার জন্য ফ্ল্যাক্সসিড, চিয়া বীজ এবং মাছের তেল বেশি করে খাওয়া উচিত। এই খাবারগুলোর মধ্যে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। এই খাবারগুলি স্বাস্থ্যকর ত্বক গঠনে সাহায্য করে এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করে।