
বার্মিংহাম কমনওয়েলথ গেমসে ভারোত্তোলনে বাংলার মুখ ছিলেন অচিন্ত্য শিউলি। মীরাবাঈ চানুর পাশাপাশি ভারোত্তোলনে পুরুষদের ৭৩ কেজি বিভাগে সোনা জিতে এ রাজ্য তথা দেশের মুখ উজ্জ্বল করেন ২০ বছরের অচিন্ত্য। (ছবি:টুইটার)

মোট ৩১৩ কিলো ওজন তুলে কমনওয়েলথ গেমসে সোনার পদক জিতেছেন হাওড়ার দেউলপুরের ছেলে অচিন্ত্য। ভারোত্তোলনের পাশাপাশি ভারতীয় সেনার সদস্য অচিন্ত্য।(ছবি:টুইটার)

হাওড়ার নিছকই সাধারণ পরিবার থেকে বার্মিংহ্যামের পোডিয়ামের যাত্রাটা অচিন্ত্যর কাছে সহজ ছিল না। মাত্র আট বছর বয়সেই বাবাকে হারিয়েছিলেন। এরপর জরির কাজ করে তিনজনের সংসার টানেন মা পূর্ণিমা শিউলি। রক্ত জল করে ছেলেকে মানুষ করেছেন। সেই কষ্ট, পরিশ্রমের ফসল ফলেছে কমনওয়েলথ গেমসের মঞ্চে। (ছবি:টুইটার)

যদিও ভারোত্তোলনে আসার কোনও ইচ্ছেই ছিল না অচিন্ত্যর। দাদা অলোকের হাত ধরে ভারোত্তোলনে আসা তাঁর। সোনা জিতে সেই দাদাকেই পদক উৎসর্গ করেন বাংলার সোনার ছেলে।(ছবি:টুইটার)

গোটা দেশ থেকে অচিন্ত্যর জন্য শুভেচ্ছাবার্তা এসেছে। নিম্নবিত্ত পরিবারের ছেলের সোনা জয়ের এই যাত্রা বহু মানুষের অনুপ্রেরণার কারণ। টুইটারে বার্তা এসেছিল 'ক্রিকেট ঈশ্বর' সচিন তেন্ডুলকরের তরফে।(ছবি:টুইটার)

কমনওয়েলথ গেমসে সোনা জয় অচিন্ত্যর কাছে শুধুমাত্র সম্মান নয়, জীবনযুদ্ধে বেঁচে থাকার রসদও। মা ও দাদার পাশে দাঁড়ানোর এটাই সময়। একইসঙ্গে তাঁর পাখির চোখ প্যারিস অলিম্পিক। (ছবি:টুইটার)