
হিন্দু ধর্মে ১৮টি মহাপুরাণের কথা উল্লেখ করা হয়। তার মধ্যে অন্যতম গরুড় পুরাণ। এতে উল্লিখিত জ্ঞান, নীতি মেনে চললে অনেকের জীবন সুখের হয়। তাঁদের ধারেকাছে দুঃখ ঘেঁষতে পারে না। (Pic Credit- Freepik)

গরুড় পুরাণে ধর্ম-কর্ম ও নীতি-নিয়মের পাশাপাশি যমলোকের যাত্রা এবং মৃত্যুর পর স্বর্গ ও নরকবাসের কথাও বলা হয়েছে। (Pic Credit- Freepik)

যদি কোনও ব্যক্তি গরুড় পুরাণে উল্লেখ করা নীতি অনুসরণ করেন, তা হলে সেই ব্যক্তি জীবনে সঠিক ও ভুল কর্মের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে পারেন। (Pic Credit- Freepik)

গরুড় পুরাণে বেশ কয়েকটি কাজের কথা উল্লেখ করা হয়েছে, যেগুলি যদি কোনও মহিলা না মেনে চলেন, তা হলে মৃত্যুর পর তাঁকে নরক বাস করতে হতে পারে। (Pic Credit- Freepik)

সেই কাজগুলির একটি হল কাউকে খাদ্য দান না করা। আসলে দান করা অত্যন্ত পুণ্যের কাজ বলে বিশ্বাস করা হয়। কেউ যদি খাদ্য দান করেন, তা হলে বলা হয় সেই ব্যক্তির সাত প্রজন্মের জন্যও কল্যাণকর। (Pic Credit- Freepik)

গরুড় পুরাণ মতে খাদ্য দান করা যদি সম্ভব হয়, তা হলে এই কাজ অতি অবশ্যই করা সম্ভব। এ ছাড়া ক্ষুধার্ত ও দুঃস্থ ব্যক্তিকে বরাবর সামর্থ্য অনুযায়ী খাবার দান করা উচিত। (Pic Credit- Freepik)

কোনও মহিলার স্বামীর থেকে দূরে থাকা উচিত নয়। স্ত্রী হলেন স্বামীর অর্ধাঙ্গিনী। অর্থাৎ স্বামীর শরীরের অর্ধেক হিসেবে বলা হয় স্ত্রীকে। গরুড় পুরাণ অনুসারে, কোনও স্ত্রীর তাঁর স্বামীর থেকে দূরে থাকা উচিত নয়। সুখী দাম্পত্য জীবন কাটাতে চাইলে স্বামী-স্ত্রীর একসঙ্গে বসবাস করা ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। (Pic Credit- Freepik)

গরুড় পুরাণ বলছে কোনও মহিলার কখনও কাউকে অপমান করা উচিত নয়। কখনও এমন কঠিন ও অপ্রীতিকর কথা বলা ঠিক নয়, যাতে কারও মনে আঘাত লাগে। আপনার থেকে ছোট বা বড় যেই হোক না কেন, সকলের সঙ্গে ভদ্রভাবে কথা বলতে হবে। (Pic Credit- Freepik)