
২০০২ সালে বিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছিল ঐশ্বর্য ও সলমন খানের। টানা দুবছরের প্রেম। ভেতরের কাহিনি অজানাই ছিল ভক্তদের কাছে। তবে এই বিচ্ছেদ অনেকেই চাননি।

শেষে পরিস্থিতি নিয়ে মুখ খুলতে বাধ্য হয়েছিলেন ঐশ্বর্য। সাফ জানিয়ে ছিলেন যে তাঁর সঙ্গে সলমন খান ঠিকভাবে আচরণ করতেন তাঁর পক্ষে সম্পর্কে থাকা সম্ভবপর ছিল না।

কারণ হিসেবে তিনি জানান, সন্দেহ তো ছিলই, সঙ্গে সলমনের জন্য নষ্ট হচ্ছিল কেরিয়ার। রীতিমত গায়ে হাত তুলতেন সলমন খান। ভাগ্যের জোরে কোথাও দাগ থাকত না।

তিনি হাসি মুখে থাকতেন, কাউকে কিছু বুঝতে দিতেন না। শাহরুখ খান থেকে শুরু করে অভিষেক বচ্চন, সকলের সঙ্গে নাম জড়িয়ে ছিল তাঁর। কিন্তু আদেও তা সত্যি ছিল না।

বিচ্ছেদের পরও বারে বারে আসত ফোন। চুপচাপ সব সহ্য করতেন ঐশ্বর্য। কুকথার বন্যা বয়ে যেত অপরদিক থেকে। কাঁদতেন ঐশ্বর্য কিন্তু অবশেষে আর পেরে উঠছিলেন না।

মদ্যপ অবস্থাতে ঐশ্বর্যের গায়ে হাত তুলতেও পিছপা হননি তিনি। ভয়ে প্রতিটা মুহূর্তে নিজেকে গুঁটিয়ে রাখতেন ঐশ্বর্য। সেই শেষ, তারপর আর কখনও সলমনকে নিয়ে কোনও কথা বলেননি ঐশ্বর্য।