
মুখের ত্বকের জন্য নিম পাউডার হল একটি উল্লেখযোগ্য উদাহরণ। চুল ও ত্বকের জন্য যথেষ্ট উপকারী। দৈনন্দিন ত্বকের যত্ন ও চুলের যত্নের জন্য নিম পাউডার তালিকাভুক্ত করার কারণগুলি জেনে নিন...

নিমপাতার গুড়োর ব্যবহারে ব্রণ, কালো দাগ, ব্ল্যাকহেডস, হোয়াইটহেডস হ্রাস পায়। মুখের ত্বকে তৈলাক্ততা দূর করে ত্বককে মসৃণ ও উজ্জ্বল করে তোলে।

নিমপাতার গুঁড়োর সঙ্গে চন্দনের পাউডার ও তুলসি পাউডার মিশিয়ে একটি প্যাক তৈরি করতে পারেন। এই প্যাকটি অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল সমৃদ্ধ, ফলে ত্বকের দাগ তুলে লাবণ্য এনে দিতে পারে।

যে কোনও পছন্দের তেলের সঙ্গে নিমপাতার পাউডার মিশিয়ে একটি দুরন্ত প্যাক বানা। যা ত্বকের ময়েশ্চারাইজিংয়ের জন্য যথেষ্ট।

অকাল বয়স্কভাব কাটাতে জৈব নিম পাউডারের বৈশিষ্ট্যগুলি বেশ কার্যকরী। ত্বকের উপরপৃষ্ঠে জীবাণুগুলির সঙ্গে লড়াই করতে, ত্বকের নমনীয়ভাব আনতে সাহায্য করে।

জৈব নিম পাউডার একটি ময়শ্চারাইজিং এজেন্ট হিসাবে কাজ করে। ত্বকের পিগমেন্টেশন কমাতে সাহায্য করে। নিম পাউডারের সঙ্গে জল মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে চোখের চারপাশে ডার্ক সার্কেলের সমস্যা নিরাময়ের জন্য ১৫-২০ মিনিট রেখে দিন। কিছুদিন পর ফলটা বুঝতে পারবেন।

ত্বকের উজ্জ্বলতা বজায় রাখতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ এই পাউডার ব্যবহার করতে পারবেন। পেঁপের পেস্টের সঙ্গে নিম পাউডার মিশিয়ে একটি ফেসপ্যাক বানান। ত্বককে এক্সফোলিয়েট করতে ও মেলানিনেক উত্পাদন কমাতে সাহায্য করে। এতে ত্বকে টোনিং ও গ্লোয়িং হতে সহায়তা করে।