
আমন্ড একটি সুপারফুড হিসাবে বিবেচিত হয়। এটি প্রোটিন, স্বাস্থ্যকর চর্বি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের একটি সমৃদ্ধ উৎস। এই বাদামে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে। অতিরিক্ত খাওয়াকে প্রতিরোধ করে আমন্ড। এতে উপস্থিত খাদ্যতালিকাগত ফাইবারের কারণে আপনি দীর্ঘ সময় পর্যন্ত পূর্ণতা অনুভব করেন। এগুলি এল-আরজিনিন নামক অ্যামিনো অ্যাসিডের একটি ভাল উৎস, যা আপনাকে চর্বি পোড়াতে সাহায্য করে।

কাজুতে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম। এটি মেটাবলিজম ঠিক করতে কার্যকর। এটি ওজন কমাতে সাহায্য করে। কাজু প্রোটিনের একটি বড় উৎস, যা ওজন কমাতে সাহায্য করে।

কিশমিশ খুবই সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যকর। ওজন কমানোর জন্য ভেজানো কিশমিশ খেতে পারেন। কিশমিশ চিনির লোভ বন্ধ করতে কাজ করে। এছাড়াও এটি ফাইবার সমৃদ্ধ। এটি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করতে কাজ করে এবং এইভাবে ওজন কমাতে সাহায্য করে।

পেস্তায় ভালো পরিমাণে প্রোটিন থাকে। এটি আপনাকে দীর্ঘ সময়ের জন্য পূর্ণ বোধ করতে সাহায্য করে। তাই এটি আপনাকে অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত রাখে। পেস্তায় উপস্থিত প্রোটিন নতুন পেশী তৈরিতে সাহায্য করে। এগুলিতে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটও থাকে। এগুলো ওজন কমাতে সাহায্য করে।

আখরোটে অ্যানস্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে। এটি আপনাকে ওজন কমাতে সাহায্য করে। আখরোট নিয়মিত সেবন করলে এটি স্থূলতা কমাতে সাহায্য করে। এটি স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখতে কাজ করে। আখরোটে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, প্ল্যান্ট স্টেরল এবং ভিটামিন। এটি খিদে নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। ওজন কমাতে প্রতিদিন আখরোট খেতে পারেন।
