
কাসোল- পার্বতী নদীর তীরে অবস্থিত কাসোল। পারফেক্ট হিপ্পি ডেস্টিনেশন। একে ভারতের মিনি ইসরাইলও বলা হয়। এখান থেকে আপনি চন্দ্রখনি ও সার পাসের মত রুটে ট্রেক করতে পারবেন।

গ্রহণ- কাসোলের ওপরের পাহাড়েই অবস্থিত ছোট্ট গ্রাম গ্রহণ। এখানে গেলে আপনি হিমাচলের ঐতিহ্যবাহী কাঠের বাড়িগুলো দেখতে পাবেন। কাসোল থেকে হাইকিং করে এই গ্রামে পৌঁছে যেতে পারেন মাত্র ৪ ঘণ্টায়।

চালাল- কাসোল থেকে ৩০ মিনিটের হাঁটা পথ চালাল। পার্বতী নদীর ব্রিজ পার করলেই আপনি পৌঁছে যাবেন এই সুন্দর গ্রামে। গ্রীষ্মকালে এই গ্রামে গেলে আপনি হিমাচলের ম্যাজিকা উৎসবের সাক্ষী হতে পারবেন।

রাসোল- চালাল থেকে আর ৪ ঘণ্টা ট্রেক করে আপনি পৌঁছে যেতে পারেন রাসোলে। রাসোল ছবির মত সুন্দর গ্রাম। এখানের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে শব্দে বর্ণনা করা হয় 'রাসোল ক্রিম' নামে।

তোশ- কাসোলের পর পার্বতী উপত্যকার সবচেয়ে জনপ্রিয় হিল স্টেশন হল তোশ। এখানেও আপনি কাসোলের হিপ্পি ক্যালচারকে খুঁজে পেতে পারেন। তাছাড়া তোশ পক্ষীপ্রেমীদের জন্য স্বর্গোদ্যান।

মণিকরণ- ১৭৬০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত এই পবিত্র স্থানটিতে দূর-দূরান্ত থেকে দর্শনার্থীরা ভিড় করেন। বসন্তকালে এই এলাকায় ভিড় চোখে পড়ার মতো। কাসোল থেকে ২.৫ মাইল দূরে অবস্থিত এই জনপ্রিয় তীর্থস্থানটি।

ক্ষীরগঙ্গা- ক্ষীরগঙ্গাও তীর্থস্থান হিসাবে বিবেচিত। তবে আপনি যদি ক্ষীরগঙ্গার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অন্বেষণ করতে চান, তাহলে ট্রেক করে পৌঁছতে হবে এখানে। হিমালয়ের কোলে তাঁবুতে রাত কাটানোর সুযোগ রয়েছে এখানে।