
জয়া বচ্চন - সত্যজিৎ রায়ের ছবি 'মহানগর'-এ প্রথম অভিনয়ের সুযোগ পেয়েছিলেন জয়া বচ্চন। সেটা ছিল সাল ১৯৬৩।

শর্মিলা ঠাকুর - ১৯৫৯ সালের কথা। সত্যজিৎ রায়ের আরও একটি ছবিতে প্রথম অভিনয়ের সুযোগ পেয়েছিলেন শর্মিলা ঠাকুর। কালজয়ী 'অপুর সংসার'-এ সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন পতৌদি পত্নী শর্মিলা।

রাখি গুলজার - বলিউডের আরও এক কিংবদন্তি অভিনেত্রী রাখি গুলজারে প্রথম অভিনয়ও কিন্তু এই বাংলাতেই। ১৯৬৭ সালে পরিচালক দিলীপ রায়ের বাংলা ছবি 'বধূ বরণ'-এ প্রথম ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছিলেন রাখি।

বিদ্যা বালন - ২০০৩ সালে 'ভাল থেকো' বাংলা ছবির হাত ধরে বড় পর্দায় প্রথম অভিনয় করেন বিদ্যা। চরিত্রের নাম ছিল আনন্দি। জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিল 'ভাল থেকো'। সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার জিতেছিলেন বিদ্যা বালন। যে কারণে বাংলার সঙ্গে গভীর টান অনুভব করেন বিদ্যা।

রানি মুখোপাধ্যায় - রাম মুখোপাধ্যায়ের ছবি 'বিয়ের ফুল'। মুক্তি পেয়েছিল ১৯৯৬ সালে। প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়, ইন্দ্রানী হালদারের সঙ্গে আরও এক তরুণী অভিনয় করেছিলেন। তিনি আর কেউ নন, রাম মুখোপাধ্যায়ের কন্যা রানি মুখোপাধ্যায়। এই ছবিটিই রানির জীবনের প্রথম অভিনীত ছবি।

কঙ্কনা সেন শর্মা - অপর্ণা সেনের কন্যা। বলিউডের এই প্রতিষ্ঠিত অভিনেত্রীর যাত্রা শুরু হয়েছিল বাংলা থেকেই। ২০০০ সালে পরিচালক সুব্রত সেনের 'এক যে আছে কন্যা' ছবিতে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করে বড় পর্দায় পা রেখেছিলেন কঙ্কনা।

রাধিকা আপ্তে - মারাঠি অভিনেত্রী রাধিকা আপ্তেকেও জীবনের বড় ব্রেক দেয় বাংলাই। পরিচালক অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরীর ছবি 'অন্তহীন'-এ অপর্ণা সেন, রাহুল বোসের সঙ্গে কাস্ট করা হয়েছিল রাধিকাকেও। ছবি মুক্তি পায় ২০০৯ সালে।

সোহা আলি খান - শর্মিলা ঠাকুরের কন্যা সোহা আলি খানের বড় পর্দায় যাত্রা শুরু হয় মামার বাড়ি বাংলা থেকেই। পরিচালক অঞ্জন দাসের ছবি 'ইতি শ্রীকান্ত'তে সোহার অভিনয় ও সৌন্দর্য সকলকে মুগ্ধ করেছিল। ২০০৪ সালে মুক্তি পেয়েছিল 'ইতি শ্রীকান্ত'।