
এভারেস্টের বেস ক্যাম্প হাইক। এভারেস্টের চূড়ায় উঠতে না পারলেও বেস ক্যাম্প পর্যন্ত যেতেই পারেন। নেপালে এমন অনেক ট্যুর আয়োজনক রয়ছে। তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।

ক্যাপাডোসিয়ায় হট এয়ার বেলুনিং। তুরস্কের প্রাণকেন্দ্র হল এই ক্যাপাডোসিয়া। তুরস্কে গেলে এই রোমাঞ্চকর ভ্রমণের অভিজ্ঞতা নিশ্চয় ট্রাই করা চাই-ই চাই। খরচ পড়বে ১৩০-১৪০ইউরোর মধ্যে।

শরতের কাশ্মীর। প্রতিটি ঋতুতেই নিজের রূপ পাল্টায় ভূস্বর্গ। তার মধ্যে শরতের কাশ্মীরের সৌন্দর্য দেখে আপনি মুগ্ধ হবেন তো বটেই, কাশ্মীরে প্রতিটি জায়গার মিষ্টি গন্ধও ঘ্রাণ করতে পারবেন। শরতে বিকেলে নিশাতবাগ গার্ডেন ঘুরে দেখা, সোনা ঝরা চিনার গাছের সারিতে চোখ আটকে থাকবে গ্যারান্টি।

ব্যাংককের ফ্লোটিং মার্কেটে প্যাডলিং করা। ব্যাংককের স্থানীয়রা এই বাজারের সঙ্গে একাত্ম। ব্যাংককে বশ কয়েকটি এমন ভাসমান বাজার রয়েছে। তার মধ্যে ড্য়ামনোয়েন সাদুয়াক সবচেয়ে বিখ্যাত। শুধু খাওয়া দাওয়াই ন, এখানে পাবেন ভেষজ সাবান, নানান হস্তশিল্প, থাই সাজসজ্জা সহ অরগ্য়ানিক জিনিসপত্র।

ইরানের মসজিদ পরিদর্শন করা। শেখ লোতফোল্লা মসজিদ, নাসির ওল-মোলক মসজিদ, শাহ চেরাঘ, ব্লু মসজিদ এবং আগা বোজোর্গ মসজিদ এখানে অবশ্যই দেখার মতো মসজিদ। মসজিদে প্রবেশের জন্য আপনাকে ধর্মের উপর নয়, বরং মানুষের বিশ্বাস ও আত্মার উপর ভরসা রাখা প্রয়োজন।

আন্টার্কটিকায় পেঙ্গুনের সঙ্গে সময় কাটানো। এমন অসাধারণ অ্যাডভেঞ্চারের কথা অনেকেই ভাবেন। অত্যাধিক ঠান্ডার মধ্যে দাঁড়িয়ে চারিদিকে কালো কোট পরা পেঙ্গুইনদের হেঁটে চলা, শিশুকে আদর করা, জলে সাঁতার দিয়ে মাছ ধরার মতো দৃশ্য নিজের চোখে দেখা, এ এক স্বপ্ন। মেরু অভিযানে যেতে গেলে অক্টোবর ও নভেম্বর মাসকে মাথায় রেখে ভ্রমণের প্ল্যান করতে পারেন।