বিশ্বকাপ ফাইনালের মঞ্চ থেকে এখনও পর্যন্ত একের পর এক বিতর্কে কাবু ৩০ বছরের এমি। গোল্ডেন গ্লাভস পুরস্কার নিয়ে অদ্ভুত ভঙ্গিতে পোজ, টাইব্রেকারের সময় প্রতিপক্ষ ফ্রান্সের ফুটবলারদের উদ্দেশে অঙ্গভঙ্গি, কিলিয়ান এমবাপের মুখ বসানো পুতুল কোলে নিয়ে ব্যঙ্গ করা ইত্যাদি ইত্যাদি। (ছবি:টুইটার)
মেসির প্রিয় ডিবু-র এ বার অন্য কীর্তি। সেটিও ফুটবল বিশ্বকাপকে ঘিরে। ১৯৮৬ সালের পর ২০২২ সালের ফুটবল বিশ্বকাপ জয়কে স্মরণীয় করে রাখতে পায়ে ট্যাটু করিয়েছেন তিনি। হাঁটুর নিচের অংশে ডান পায়ের একদিকে রয়েছে এই ট্যাটু।(ছবি:টুইটার)
ট্যাটু শিল্পীর হাতে এমির পায়ে ফুটে উঠেছে ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি। তার ঠিক উপরে তিনটি তারা। প্রতিটি তারার উপরে বিশ্বকাপ জয়ের বছর লেখা রয়েছে। আঁকা ট্রফির নিচে স্প্যানিশ ভাষায় লেখা,"এই ইচ্ছাশক্তি যেন তোমাকে গৌরবের দিকে নিয়ে যেতে পারে।"(ছবি:টুইটার)
গোটা বিশ্বকাপে অনবদ্য পারফরম্যান্সের জন্য সোনার দস্তানা গিয়েছে এমির ঝুলিতে। ১৮ ডিসেম্বরের বিশ্বকাপ ফাইনালে অতিরিক্ত সময়ে ফ্রান্সের নিশ্চিত গোল বাঁচিয়ে দেন মার্টিনেজ। নয়তো টানা দ্বিতীয় বার বিশ্বকাপ ট্রফি জিতে ইতিহাস গড়ত ফ্রান্স। পেনাল্টি শুট-আউটে কিংসলে কোমানের শট আটকে দেশের হাতে বিশ্বকাপ তুলে দেন। (ছবি:টুইটার)
শোনা যাচ্ছে, প্রিমিয়র লিগের ক্লাব অ্যাস্টন ভিলার ফুটবলার এমিলিয়ানো মার্টিনেজের উপর চটে রয়েছেন কোচ উনাই এমেরি। এমির আচরণে ক্ষুব্ধ ক্লাব নাকি সদ্য বিশ্বকাপজয়ী গোলরক্ষককে বিক্রি করে দেওয়ার কথাও ভাবছে। তবে বিতর্ক যতই হোক, আর্জেন্টাইনদের কাছে এমিই এখন জাতীয় নায়ক। (ছবি:টুইটার)
আপাতত ক্লাব ফুটবলে নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবনা নেই মার্টিনেজের। সদ্য ক্রিসমাস পার হয়েছে, এ বার নতুন বছরের অপেক্ষার পালা। বিশ্বকাপ জয়ের উদযাপন ও উৎসবের মরসুমটা পরিবার, বন্ধু বান্ধবদের সঙ্গে কাটাচ্ছেন এমি। (ছবি:টুইটার)