অনুষ্ঠানের আগে কণ্ঠস্বর ফেরত পান শ্রেয়া। শুধু কি তাই? চমকের যে বাকি আছে আরও। শ্রেয়া পেশাদার। তিনি জানতেন, বহু মানুষ টিকিট কেটে ফেলেছেন তাঁর কনসার্টের।
বারেবারেই অবাক করেন শ্রেয়া ঘোষাল। তাঁর গায়কীর মধ্যে দিয়ে মন ছুঁয়ে নেন সকলের। কিছু দিন আগেই কলকাতায় পারফর্ম করতে দেখা গিয়েছে তাঁকে।
ভাঙা গলা নিয়ে মাইনাস ১ ডিগ্রিতে গাওয়া একেবারেই মুখের কথা নয়। শ্রেয়া কিন্তু হার মানেননি। গান গান, একই সঙ্গে সকলের প্রশংসাও কুড়োতে দেখা যায় তাঁকে।
তাই তাঁদেরকে নিরাশ করতে চাননি শ্রেয়া। ওই গলা নিয়েই গান করে যান টানা। তিন ঘণ্টা ধরে পারফর্ম করে গেয়ে চলেন একের পর এক হিট গান।
একজন সঙ্গীত শিল্পীর কাছে তাঁর গলার থেকে আপন আর কী বা হতে পারে? কিন্তু সেই কণ্ঠই যদি যায় হারিয়ে? তখন?
তাঁর গুণমুগ্ধের সংখ্যা অগুণতি। ভক্তদের বারেবারেই মন জয় করেছেন শ্রেয়া… তাঁর গায়কীর মধ্যে দিয়েই খুঁজে পেয়েছেন আট থেকে আশির ভালবাসা।
তবে আচমকাই অনুষ্ঠানের ঠিক এক দিন আগে নিজের স্বর হারিয়ে ফেলেন তিনি। দিশেহারা শ্রেয়ার সহায় হন তাঁর চিকিৎসক সমীর। তাঁর পরামর্শেই অবশেষে ঘটে যায় মিরাক্যল।
ঠিক এমনটাই ঘটেছিল গায়িকা শ্রেয়া ঘোষালের সঙ্গে। ঘটনাটি ২০২২ সালের। বিদেশের মাটিতে ছিল তাঁর অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানটি হওয়ার কথা ছিল নিউ ইয়র্কে।