
লকডাউনের পর পাহাড়ের জনপ্রিয়তা বেড়েছে আরও কয়েক গুণ। এসব জায়গায় ঘুরতে আসলে ভরসা হোম স্টে-এর খাবার আর স্থানীয় কিছু দোকান। কিন্তু জানেন কি এখানে বেশ কয়েকটা ক্যাফে আর রেস্তোরাঁ রয়েছে। সেখানে তিব্বতি, থাই, চাইনিজ-সহ নানা স্বাদের খাবর পাওয়া যায়। চা, কফ তো আছেই। এছাড়াও প্রতিটি ক্যাফের প্রাকৃতিক দৃশ্যও অসাধারণ। কালিম্পং গেলে অবশ্যই একবার ঢুঁ মারুন এই ক্যাফেগুলোতে।

কালিম্পং শহরে ছোট্ট সুন্দর ফ্রেঞ্চ ক্যাফে হিসেবে সুখ্যাতি রয়েছে প্যারিস ক্যাফের(Paris cafe)। চা, কফ-সহ সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায় এই ক্যাফেতে। এখানকার চকোলেট ট্র্যাফেল, ব্ল্যাক ফরেস্ট কেক অবশ্যই একবার চেখে দেখবেন।

ছোটা ভালুখোপ অঞ্চলেই রয়েছে আর্ট ক্যাফে (Art Cafe)। এই ক্যাফে বিখ্যাত তার টেরসের জন্য। ক্যাফের খোলা টেরেসে কফি কাপ হাতে দাঁড়ালে একদিকে পাহাড় আর অন্যদিকে বয়ে চলেছে তিস্তা।

কালিম্পং এর ছোটা ভালুখোপ অঞ্চলে রয়েছে কিং থাই (king Thai Restaurant) নামের এই রেস্তোরাঁ। এখানকার চাইনিজ আর থাই খাবারের স্বাদ মুখে লেগে থাকবে আজীবন। এছাড়াও নেপালি আর বাঙালি খাবারও পাওয়া যায় এই ক্যাফেতে।

কালিম্পং এর শহিদ দল বাহাদুর গিরি রোডে অবস্থিত এই রেস্তোরাঁ Lee's Restaurant. এখানকার চাইনিজ খাবার খুবই বিখ্যাত। লি এবং তাঁর কন্যা মিলে একসঙ্গে বানান রেস্তোরাঁর খাবার।

মোটরসাইকেল বেসড থিম ক্যাফে হল এই ক্যাফে রিফুয়েল ( Cafe Refuel)। এখানকার পিটা ব্রেড খুবই বিখ্যাত। এছাড়াও এই ক্যাফের ব্রেকফাস্ট প্ল্যাটার বেশ আকর্ষণীয়। এছাড়াও এই ক্যাফেতে রয়েছে দারুণ গেম খেলার ব্যবস্থাও