Grapeseed Oil: ত্বকের ওপর ব্যবহার করুন এই তেল! ফল পাবেন হাতে-নাতে
শীতকালে আমরা যেমন বডিলোশন ব্যবহার করি, ক্যালিফোর্নিয়ার লোকেরা আঙুরের বীজের তেল ব্যবহার করে। এই কারণেই তাদের ত্বক খুব টানটান এবং উজ্জ্বল দেখায়। আয়ুর্বেদেও আঙুরের বীজের তেলের সমস্ত উপকারিতা সম্পর্কে বলা রয়েছে। এই তেলটি কীভাবে আমাদের ত্বকের জন্য উপকারী এবং কীভাবে ব্যবহার করবেন, চলুন জেনে নেওয়া যাক...
শীতকালে আমরা যেমন বডিলোশন ব্যবহার করি, ক্যালিফোর্নিয়ার লোকেরা আঙুরের বীজের তেল ব্যবহার করে। এই কারণেই তাদের ত্বক খুব টানটান এবং উজ্জ্বল দেখায়। আয়ুর্বেদেও আঙুর বীজের তেলের সমস্ত উপকারিতা সম্পর্কে বলা রয়েছে। এই তেলটি কীভাবে আমাদের ত্বকের জন্য উপকারী এবং কীভাবে ব্যবহার করবেন, চলুন জেনে নেওয়া যাক...
চর্মরোগ নিরাময়ে সহায়ক আঙুরের বীজের তেল। আঙুরের বীজের তেলকে আয়ুর্বেদে চিকিৎসায় একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এলার্জি, সোরিয়াসিস, একজিমা প্রভৃতি চর্মরোগ ছাড়াও আরও অনেক গুরুতর রোগে এটি ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
আঙুরের বীজের তেলে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়। এছাড়াও এটি ভিটামিন ই এবং ওমেগা ৬ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ। এই পরিস্থিতিতে এটি সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মির প্রভাব এবং ত্বকে দূষণের প্রভাব দূর করে। এটি ত্বককে ভেতর থেকে হাইড্রেট করে এবং ত্বকের রেখা কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও বলিরেখা দূর করে। এই কারণে এটি প্রয়োগে বয়সের চাপ ত্বকের ওপর পড়ে না।
আঙুরের বীজের তেল ত্বকে লাগালে কোষের দ্রুত মেরামত হয়। এর ব্যবহারে ব্রণ, দাগ দূর হয়। এছাড়াও এই তেল আপনার ত্বকের মৃত কোষ দূর করতেও কাজ করে, যার কারণে ত্বক হয়ে ওঠে উজ্জ্বল।
আপনি আঙুরের বীজের তেলকে একটি স্কিন টোনার হিসাবে বা মেকআপ রিমুভার হিসাবে করতে ব্যবহার করতে পারেন। গোলাপ জলের সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করুন আঙুরের বীজের তেল। আঙুরের বীজের তেল ডার্ক সার্কেল কমাতেও কাজ করে।
আঙুরের বীজের তেলটি ত্বকে সরাসরি ব্যবহার করা উচিত নয় কারণ এতে খুব শক্তিশালী এজেন্ট রয়েছে। এটি অন্য যেকোনও ভেষজ তেলের সঙ্গে মিশিয়ে ত্বকে লাগাতে হবে। আপনি এই তেলের কয়েক ফোঁটা আপনার ফেসপ্যাকে মিশিয়েও লাগাতে পারেন। এটি ব্যবহার করার আগে, জল দিয়ে আপনার ত্বক ভালভাবে ধুয়ে নিন, তারপর এটি ব্যবহার করুন।