
সমীর অঞ্জন—একজন খ্যাতিমান গীতিকার এবং কম্পোজ়ার। এখন পর্যন্ত সর্বাধিক সমৃদ্ধ বলিউডের গীতিকার হিসাবে গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়েছেন সমীর অঞ্জন। ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৫ অবধি তিনি ৩,৫৪৪ টি সংগীত রচনা করেছিলেন।

আশা ভোঁসলে—সংগীত ইতিহাসে সর্বাধিক গান রেকর্ড করা সংগীতশিল্পীর জন্য গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়েছিলেন ২০১১ সালে। 'বলিউডের নাইটেঙ্গল', লতা মঙ্গেশকরের বোন আশা ভোঁসলে। প্রায় ২০০০ এরও বেশি সোলো, ডুয়েট ও কোরাসে গান রেকর্ড করেছেন। ১৯৪৭ সাল থেকে প্রায় ২০ ভারতীয় ভাষায় গান গেয়েছেন আশা।

কাপুর পরিবার—সন্তানরা তাঁদের বাবা-মা এবং পরিবারকে অনুসরণ করবে, সেটাই স্বাভাবিক। স্টারকিডদের পক্ষে তাঁদের বাবা-মাকে অনুসরণ করে বলিউডে আত্মপ্রকাশ এটাও স্বাভাবিক। ১৯২৯ সালে পৃথ্বীরাজ কাপুর বড় পর্দায় আত্মপ্রকাশের পর থেকে কাপুর পরিবারের চব্বিশজন সদস্য বলিউডের ছবিতে অভিনয় করেছেন। কাপুর পরিবার ১৯৯৯ সাল থেকে এই রেকর্ড করেন গোটা কাপুর পরিবার। সবচেয়ে বড় অনস্ক্রিন বলিউড পরিবার।

বাহুবলী: দ্য বিগিনং— রাজামৌলির ‘বাহুবলী: দ্য বিগিনং’ ৫০,০০০ বর্গফুটেরও বেশি বৃহত্তম পোস্টার তৈরির জন্য গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়ে। পোস্টারের আয়তন ৪,৭৯৩.৬৫ মিটার স্কোয়ার (৫১,৫৯৮.২১ ফুট)

কুমার শানু—বলিউডকে অনেক জনপ্রিয় গান দিয়েছেন। তিনি নয়ের দশকের অন্যতম জনপ্রিয় গায়ক হিসাবে পরিচিত ছিলেন। তিনি একদিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক গান রেকর্ড করার জন্য ১৯৯৩ সালে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস তৈরি করেছিলেন। তিনি একদিনে ২৮টি গান রেকর্ড করেছেন বলে জানা গেছে।

জগদীশ রাজ—সর্বাধিক টাইপকাস্টেড অভিনেতা। প্রবীণ অভিনেতা সর্বাধিক টাইপকাস্টেড অভিনেতা হওয়ার জন্য বিশ্ব রেকর্ড তৈরি করেছিলেন। তিনি ১৪৪টি সিনেমায় একজন পুলিশ ইন্সপেক্টরের ভূমিকা পালন করেন।

‘কহো না পেয়ার হ্যাঁয়’—ঋত্বিক রোশনের ডেবিউ ছবি। ‘কহো না পেয়ার হ্যাঁয়’। মোট ৯২ টি পুরষ্কার জেতে। সর্বাধিক সংখ্যক পুরষ্কার অর্জনের জন্য ২০০২ সালের গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে প্রবেশ করে সুপারহিট ব্লক ব্লাস্টার ছবি।