
ক্যামোমাইলের চায়ের মধ্যে প্রদাহবিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে এবং ক্যামোমাইল চা পান করলে প্রদাহের লক্ষণগুলি হ্রাস হয়। আপনি যদি আর্থ্রাইটিসের মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগে ভোগেন তবে ক্যামোমাইল ব্যথা প্রশমিত করতে এবং আপনাকে আরও আরাম প্রদান করতে সহায়তা হবে।

ঋতুস্রাবের সময় অনেক মহিলাদের পেটে ব্যথা, কোমরে ব্যথা এবং পায়ে ব্যথার মত একাধিক সমস্যা দেখা যায়। এক কাপ ক্যামোমাইলের চা মেনস্ট্রুয়ালের ব্যথাকে প্রশমিত করতে সাহায্য করে।

জ্বর, সর্দির মত সমস্যার হাত থেকে রক্ষা করতেও সাহায্য করে ক্যামোমাইলের চা। এমনকি ঠাণ্ডা লাগার সব লক্ষণ গুলিকেও হ্রাস করতে সাহায্য করে ক্যামোমাইলের চা।

আপনার হৃদয়কে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে ক্যামোমাইলের চা। একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে যে কোনও হৃদয় জনিত রোগের ক্ষেত্রে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে ক্যামোমাইলের চা।

পাচনতন্ত্রকে উন্নত করতে সাহায্য করে ক্যামোমাইলের চা। যদি কারোর গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বা পেটের যাবতীয় কোনও সমস্যা থাকে তাহলে প্রতিদিন এক কাপ করে ক্যামোমাইলের চা পান করতে পারেন।

শরীরের পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যের ওপরও প্রভাব ফেলে ক্যামোমাইলের চা। ঘুমকে উন্নত করতে সাহায্য করে ক্যামোমাইলের চা।

বর্তমানে গৃহবন্দী থেকে বহু মানুষ অ্যানজাইটির শিকার হচ্ছেন। তাদের ক্ষেত্রেও উপযোগী ক্যামোমাইলের চা। মানসিক চাপ এবং ডিপ্রেশন কমাতে সাহায্য করে এই চা।