সুস্বাদু মশলা চা তো এভাবেই বাড়িতে বানানো যায়, খামোকা বাজারে যাওয়ার দরকার কী!
Masala Chai Recipe: চা বানানোর সময় বিশেষ কিছু মশলা ব্যবহার করে আপনি এর স্বাদ এবং গুণমান দুটোই বাড়াতে পারবেন। ফলে এর সঙ্গে বন্ধুত্ব পাতিয়ে নিলে আপনার ভাল বৈ খারাপ হবে না। মসলা চা শুধু স্বাদেই নয় স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী। তাই চায়ের নেশা থাকলে বার বার দুধ চা না খাওয়াই ভাল। বিশেষ করে যারা সর্দি-কাশিতে ভুগছেন তারা অবশ্যই মসলা চাকেই নিজের সঙ্গী বানাবেন।
মসলা চা শুধু স্বাদেই নয় স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী। তাই চায়ের নেশা থাকলে বার বার দুধ চা না খাওয়াই ভাল। বিশেষ করে যারা সর্দি-কাশিতে ভুগছেন তারা অবশ্যই মসলা চাকেই নিজের সঙ্গী বানাবেন।
চা বানানোর সময় বিশেষ কিছু মশলা ব্যবহার করে আপনি এর স্বাদ এবং গুণমান দুটোই বাড়াতে পারবেন। ফলে এর সঙ্গে বন্ধুত্ব পাতিয়ে নিলে আপনার ভাল বৈ খারাপ হবে না।
এবার ভাবছেন তো, যে মশলা চা বাজারে পাওয়া যায় নাকি নিজেকেই সবটা বানাতে হবে? আসলে বাজারে মসলা চায়ের গুঁড়ো পাওয়া গেলেও বাড়ির তৈরি মশলায় উপকার আর স্বাদ দুই-ই বেশি।
মসলা চা আসলে কিছু মশলাকে একসঙ্গে পিষে তৈরি করা হয়। যার মধ্যে মৌরি, আদা, এলাচ, কালো মরিচের মতো সুস্বাদু মশলা রয়েছে। এই গুঁড়ো চায়ের স্বাদ দ্বিগুণ করে।
চায়ের এই আস্ত মশলা স্বাস্থ্যের জন্য নানাভাবে উপকারী। চা মশলা তৈরি করতে আপনার রান্নাঘরে রাখা ৫-৬টি মশলা লাগবে। দেখে নিন কীভাবে বানাবেন মশলা চা?
চা মশলা বানাতে প্রথমে গোটা মসলা (লবঙ্গ, এলাচ, দারুচিনি, আদা, জায়ফল, তুলসী পাতা) দিয়ে শুকনো ভাজুন। প্যানে মশলা ভাজার সময় খেয়াল রাখবেন মশলা যেন পুড়ে না যায়।
গন্ধ বেরতে শুরু করলে গ্যাস বন্ধ করে দিতে হবে। সব মশলা ঠাণ্ডা হয়ে এলেই মিক্সারে পেস্ট করে মিহি গুঁড়ো তৈরি করে নিন। দেখবেন যেন ভালভাবে গুঁড়ো হয়।
এবার এতে জায়ফল ও শুকনো আদা গুঁড়ো দিন। এবার এই মসলাটি নাড়াচাড়া করে একটি এয়ার টাইট পাত্রে রাখুন। যখনই চা বানাবেন তখন এই মশলা ব্যবহার করলেই হয়ে যাবে আপনার মশলা চা।