
এই বাড়িতে জন্ম। এখানেই বেড়ে ওঠা। সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের ক্রিকেট জীবনের চড়াই উতরাই, প্রতিটি মুহূর্তের সাক্ষী থেকেছে এই বাড়ি। (ছবি:এশিয়ান পেন্টস)

আধুনিকতা এবং বাঙালি সংস্কৃতির মিশেলে মহারাজের বাড়ির অন্দরসজ্জা। বাইরেটা লাল হলেও ভেতরের রং ছিমছাম। রঙের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাছা হয়েছে সোফা, সেন্টার টেবিল।(ছবি:এশিয়ান পেন্টস)

সৌরভের পছন্দের জায়গা। পরিবার-সহ সোফায় আয়েশ করে বসে পিছনের ওই এলইডি টিভিতে উপভোগ করেন ক্রিকেট ম্যাচ। (ছবি:এশিয়ান পেন্টস)

বাড়ির প্রিয় কোণা। কলকাতায় থাকলে সকালের চা এখানেই খান সৌরভ। টা হিসেবে অবশ্যই খবরের কাগজ। খেলার খবরের পাতায় চোখ বুলিয়ে চলে যান ফ্রন্ট পেজে।(ছবি:এশিয়ান পেন্টস)

বসার ঘরের আরও একটা অংশ। আরামদায়ক বিশাল সোফা। ছাদ থেকে ঝুলছে মানানসই ঝাড়বাতি।(ছবি:এশিয়ান পেন্টস)

সচিন তেন্ডুলকর থেকে রাহুল দ্রাবিড়, বাড়িতে আসা অতিথিদের এখানেই আপ্যায়ন করেন সৌরভ-জায়া ডোনা। মাস কয়েক আগে এখানেই ভুরিভোজ সারেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।(ছবি:এশিয়ান পেন্টস)

স্মৃতিতে মোড়া। সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের জীবনের সাফল্যের খতিয়ান দেয় এই ঘর। ক্যাবিনেটে সারি সারি ট্রফি। ১৯৯৬ সালের জোড়া সেঞ্চুরির স্মৃতি হিসেবে তুলে রেখেছেন শ্যাম্পেনের দুটি বোতল। ২৬ বছর ধরে সেগুলি সযত্নে রাখা।(ছবি:এশিয়ান পেন্টস)

হৃদয়ের খুব কাছের। বাবা চণ্ডীদাস গঙ্গোপাধ্যায়ের ছবির সামনে সৌরভ।(ছবি:এশিয়ান পেন্টস)

রঞ্জি ট্রফি হাতে তরুণ সৌরভ। সঙ্গে দাদা স্নোহাশিস। ছবি সযত্নে টাঙানো গাঙ্গুলী বাড়ির দেওয়ালে।(ছবি:এশিয়ান পেন্টস)

বাড়ির ব্যালকনি। সামনে কয়েকটা গাছগাছালি। অবসর সময়ে মাঝেমধ্যেই খোলা ব্যালকনিতে গিয়ে দাঁড়ান সৌরভ।(ছবি:এশিয়ান পেন্টস)