
বর্তমান জীবনযাত্রার অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে এসেনশিয়াল অয়েল। ত্বকের পাশাপাশি চুলের যত্নেও পছন্দের এসেনশিয়াল অয়েলের দু'ফোঁটাতেই কাজ হয়। স্ক্যাল্প ও চুলের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে ব্যবহার করুন ক্যামোমাইল এসেনশিয়াল অয়েল।

ক্যামোমাইল ফুল থেকে এই এসেনশিয়াল অয়েল তৈরি করা হয়। এটি মানসিক চাপ কমাতে এবং সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে সাহায্য করে। চুলের যত্নে যদি ক্যামোমাইল এসেনশিয়াল অয়েল ব্যবহার করা হয়, তাহলে কী উপকার পাবেন? চলুন জেনে নেওয়া যাক...

সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি চুলের মারাত্মক ক্ষতি করে। চুলের আর্দ্রতা কেড়ে নেয়। পাশাপাশি দূষণ চুলের প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা নষ্ট করে দেয়। এই অবস্থায় ক্যামোমাইল এসেনশিয়াল অয়েল ব্যবহার করলে এটি চুলকে পুষ্টির জোগান দেয়।

শীতে ফ্রিজি হেয়ারের সমস্যা বাড়ে। উড়ো চুলকে বশ মানাতে ক্যামোমাইল এসেনশিয়াল অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। চুলের প্রাকৃতিক তেল নষ্ট হওয়ার কারণে ফ্রিজি হেয়ারের সমস্যা বাড়ে। এক্ষেত্রে নারকেল তেলের সঙ্গে ক্যামোমাইল এসেনশিয়াল অয়েল মিশিয়ে চুলে লাগালে উপকার পাবেন।

শীতের সবচেয়ে বড় সমস্যা হল খুশকি। খুশকির সমস্যা থেকে সহজে রেহাই মেলে না। কিন্তু ক্যামোমাইল তেল ব্যবহার করলে সহজেই আপনি সমস্যা দূর করতে পারবেন। এছাড়া চুল পড়ার সমস্যাও দূর করে দেয় ক্যামোমাইল এসেনশিয়াল অয়েল।

ক্যামোমাইল এসেনশিয়াল অয়েল আপনি হেয়ার সিরামে মিশিয়েও ব্যবহার করতে পারেন। এতে চুলের হারানো উজ্জ্বলতা ফিরে পাওয়া যায়। পাশাপাশি ফ্রিজি হেয়ারের সমস্যা দূর হয়ে যায়।