
শীতে ঘাম কম হয় বলে অনেকেই জল কম পান করেন। এতেই ক্ষতি হয় ত্বকের। তাই শীতে বেশি পরিমাণে জল পান করুন। প্রয়োজনে ফলের রস পান করুন।

উৎসবের মরসুমে ফাস্ট ফুড খাওয়ার বদলে স্বাস্থ্যকর খাবার খান। শীতের মরসুম, তাই স্ট্রবেরি, কমলালেবু, আপেল, পেঁপে এইসব ফল বেশি করে খান।

বড়দিন বা নতুন বছরের প্রথম দিন, গভীর রাত পর্যন্ত পার্টি, আড্ডা চলায় ত্বককে ক্লান্ত দেখান স্বাভাবিক। তবে এই পরিস্থিতিতে যাতে পড়তে না হয় তার জন্য নারকেল বা আমন্ড তেলের মতো প্রাকৃতিক তেল ব্যবহার করুন। চোখের নীচে ও বাইরের কোণ থেকে ভিতরের কোণ পর্যন্ত আবার ভিতর থেকে বাইরের কোণ পর্যন্ত – এইভাবে চোখে মাসাজ করলে উপকার পাবেন।

ডিসেম্বরের ঠান্ডা ও শুষ্ক আবহাওয়ায় ত্বকে সাধারণত নিস্তেজ ও শুষ্ক হয়ে যায়। তাই ত্বকে আর্দ্রতা ফিরিয়ে আনতে মৃত ত্বকের কোষগুলিকে দ্বর করতে এক্সফোলিয়েট করা প্রয়োজন। শীতকালীন শুষ্কতা বজায় রাখতে হাইড্রেটিং বুস্ট করা প্রয়োজন। হাইড্রেট সিল করার জন্য প্রাকৃতিক তেল ব্যবহার করুন। সপ্তাহে অন্তত দুবার এক্সফোলিয়েট করুন।

ঠান্ডার আগমন ঘটলেই প্রথম যে অংশটি ক্ষতিগ্রস্ত হতে শুরু করে তা হল ঠোঁট। এইসম ঠোঁট সবসময় শুকিয়ে থাকে। ঠোঁটের আর্দ্রতা ফেরাতে স্ক্রাবার ব্যবহার করতে পারেন। তাতে ত্বকের পাশাপাশি ঠোঁটের শুষ্কতা দূর হয়।

যেখান থেকে বাড়িতে ফিরুন না কেন, আপার মেকআপ না তোলা অবধি বিছানায় শোবেন না। রাতে যতই ক্লান্ত হোন না কেন, মেকআপ তোলা আবশ্যিক। মেকআপ তোলার পর ক্লিনজিং ও ময়েশ্চারাইজড করা দরকার।