
বাড়িতে দুধের প্যাকেট আনার পরই যে দৃশ্য অতি পরিচিত, তা হল প্যাকেট থেকে দুধ কেটে একটি পাত্রে ঢালা। এবং তা ফুটিয়ে নেওয়া। এই যে প্যাকেটজাত দুধ ফোটানো হয়, তা কি ভালো? (ছবি- গেটি ইমেজস)

দিনদিন প্যাকেটজাত দুধ খাওয়ার চল বেড়েছে। অনেকে বলেন এই প্যাকেটের দুধ ফুটিয়ে খাওয়ার প্রয়োজন নেই। এক ঝলকে জেনে নিন দুধ কখন ফোটাবেন। কোন দুধ ফোটাবেন আর কোনটি ফোটাবেন না। (ছবি- গেটি ইমেজস)

চিকিৎসকরা বরাবর বলেন, কাঁচা দুধ খাওয়া ভালো নয়। কারণ এতে থাকে ব্যাক্টেরিয়া। যা শরীরে প্রবেশ করে নানা ক্ষতি করে। যখনই কাঁচা দুধ গরম করা হয়, সেই সময় ব্যাক্টেরিয়া মারা যায়। (ছবি- গেটি ইমেজস)

প্যাকেটজাত দুধ ফোটানো নিয়ে অনেকের মধ্যে ভ্রান্ত ধারনা রয়েছে। কেউ কেউ মনে করেন, প্যাকেটের দুধ না ফুটিয়ে খেলেও হয়। বিশেষজ্ঞরা অবশ্য এ কথা পুরোপুরি বলছেন না। (ছবি- গেটি ইমেজস)

প্যাকেটের দুধ পাস্তুরাইজড হয়। কিন্তু সেই দুধ যদি ঠিকমতো সিল না করা থাকে, বা প্যাকেট ছেঁড়া থাকে তা হলে তাতে ব্যাক্টেরিয়া বাড়তে পারে। সেক্ষেত্রে প্যাকেটের দুধ ফুটিয়ে খেতে হবে। (ছবি- গেটি ইমেজস)

যে সময় প্যাকেটজাত দুগ্ধ কেনা হবে, তখন যদি দেখেন তা ঠিকমতো সংরক্ষণ করা নেই অর্থাৎ সেটি যদি ঠিকঠাক ভাবে ফ্রিজে না থাকে, তা হলে গরম করেই ওই দুধ খাওয়া ভালো। (ছবি- গেটি ইমেজস)

যদি কোনও দুধের প্যাকেট ঠিকঠাক সিল করা থাকে এবং ফ্রিজে ঠিক তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা হয়, তা হলে সেই দুধ না ফুটিয়েও খাওয়া যেতে পারে। তবে এক্ষেত্রে অতি অবশ্যই প্যাকেটে লেখা এক্সপায়ারি ডেট দেখে নিতে হবে। (ছবি- গেটি ইমেজস)

পুষ্টিবিদদের মতে, প্যাকেটজাত দুধ দীর্ঘক্ষণ ফোটানো উচিত নয়। প্রথম ফুট অবধিই দুধ গরম করতে হবে। তবে গরুর দুধ হলে, তা ভালো সময় নিয়ে ফোটানো উচিত। (ছবি- গেটি ইমেজস)