Ghost Removal Puja: সারাদিন ঝিমোচ্ছেন, ভূত দোষে দুষ্ট নয় তো! প্রাণে বাঁচার একমাত্র উপায় কী?
TV9 Bangla Digital | Edited By: দীপ্তা দাস
Dec 22, 2022 | 6:58 PM
The Bhut Dosh at home: হিন্দু ধর্মে, আত্মা বা অলৌকিক কীর্তি কিংবা অশরীরী প্রভাব থেকে মুক্তি পেতে ও নেতিবাচক শক্তি থেকে পরিত্রাণ পেতে বেশ কয়েকটি পুজোর কথা উল্লেখ রয়েছে।
1 / 10
আপনার কুণ্ডলীতে যদি ভূত-প্রেতের দোষ থাকে, তাহলে শরীরে ভূতের ছায়া থাকতে পারে। ভুত-প্রেত দোষে আক্রান্ত ব্যক্তি অসুস্থ হোন খুব বেশি। এছাড়া ওই ব্যক্তির আয়ু বেশি হয় না। জীবনের অধিকাংশ সময়েই তিনি অসুখী থাকেন।
2 / 10
অরুচিকর, অদ্ভূত আচরণের জন্য তাঁর বন্ধুর সংখ্যাও অনেক কম হয়। অশরীরীর দোষ পাওয়া গেলে ওই ব্যক্তির নিজের সম্পদ বলে কিছু থাকে না।
3 / 10
হিন্দু ধর্মে, আত্মা বা অলৌকিক কীর্তি কিংবা অশরীরী প্রভাব থেকে মুক্তি পেতে ও নেতিবাচক শক্তি থেকে পরিত্রাণ পেতে বেশ কয়েকটি পুজোর কথা উল্লেখ রয়েছে। ভূত, দানব, অশরীরী শক্তি থেকে বাঁচতে একটি সুরক্ষাকবচ পূজা।
4 / 10
নেতিবাচক শক্তি একজন ব্যক্তির কর্মজীবন, ব্যবসা, সম্পদ,পরিবার এবং শারীরিক -মানসিক স্বাস্থ্যের উপর অত্যন্ত পীড়াদায়ক প্রভাব ফেলে। এই বিশেষ পুজো ভূত-প্রেত শরীরের উপর থেকে হঠিয়ে দিয়ে অশুভ প্রভাব বন্ধ করে দিতে সাহায্য করে।
5 / 10
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে - ভূত দোষ: যদি রাশির প্রথম ঘরে চন্দ্রের সঙ্গে রাহু থাকে এবং পঞ্চম ও নবম ঘরে কোনও কঠোর গ্রহ অবস্থান করে, তাহলে সেই ব্যক্তির ওপর ভূত, পিশাচ বা অশুভ আত্মার প্রভাব থাকে।
6 / 10
যদি শনি, রাহু, কেতু বা মঙ্গল রাশিতে সপ্তম ঘরে থাকে বা শনি, রাহু ও কেতু যুতি থাকে তবে ওই ব্যক্তির উপরও ভূত-প্রেত দোষ রয়েছে। রাহুর মহাদশায় চন্দ্র থাকলে এবং দশপতি রাহু থেকে ষষ্ঠ, অষ্টম বা দ্বাদশ ঘরে চাঁদ শক্তিহীন হলেও ভূত-প্রেত দোষে ভুগতে পারেন।
7 / 10
জ্যোতিষ মতে, ভূতদোষে আক্রান্ত ব্যক্তিকে নরকের মতো জীবনযাপন করতে হয়। যদি কোনও ব্যক্তি ভূতদোষে আক্রান্ত হোন, তাহলে সেই ব্যক্তির কখনও ক্ষুধা লাগে না, মন খারাপ হয়ে বসে থাকেন সবসময়। আক্রান্ত ব্যক্তির সঙ্গে সম্পর্কিত যাঁরা থাকেন, তাঁদের উপরও ধীরে ধীরে একই প্রভাব পড়তে শুরু করে। এই সমস্ত প্রভাবের সমাধান হল শালিগ্রাম শালা পূজা ও যজ্ঞ পরিষেবা দ্বারা ভূত ও দানব নিবারণ পুজো করা।
8 / 10
রাক্ষস শব্দের অর্থ হল "অলৌকিক সত্তা" বা "আত্মা"। দৈত্য সাধারণত মন্দ বা অশুভ আত্মাকে বোঝায়। যদি কোনও ব্যক্তির মানসিক স্বাস্থ্যের উপর দানব দোষের প্রভাব পড়ে, তাহলে তার অর্থ হল একজন ব্যক্তির কর্ম একটি মন্দ আত্মা, রাক্ষস বা সত্তা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হচ্ছেন তিনি।
9 / 10
শয়তান আত্মা শরীরের মধ্যে ভর করলে যে যে লক্ষণগুলি দেখা যায়, সেগুলি হল স্মৃতিভ্রষ্ট, বিকৃত মানসিকতা, নিয়ন্ত্রণের অনুভূতি হারানো এবং হাইপার-সাজেসিবিলিটি। জ্যোতিষমতে,দানবীয় প্রভাবগুলিকে পসেসিভ ট্রান্স ডিসঅর্ডার হিসাবেও উল্লেখ করা হয়, কখনও কখনও শারীরিক বা মানসিক অসুস্থতার সঙ্গেও সম্পর্কিত বিভিন্ন লক্ষণগুলির জন্য দায়ী করা হয়েছে।
10 / 10
ভূত-প্রেত অপসারণ পূজার মন্ত্র: হনুমান মন্ত্র: ওম হম হনুমতে রুদ্রাত্মকায় হুম ফট। দূর্গা মন্ত্র: ওম আং হ্রীং ক্লীং চামুন্ডায়ে ভিচে। দশমহাবিদ্যা মন্ত্র: ওম কালী তারা মহাবিদ্যাশোদশী ভুবনেশ্বরী ভৈরবী চিন্নামস্তিকা চ । বিদ্যা ধূমাবতী তথা বগলা সিদ্ধবিদ্যা চ । মাতঙ্গী কমলাত্মাকা ইতা দশমহাবিদ্যা সিদ্ধ বিদ্যা প্রকৃতিতীর্থ।। কালী মন্ত্র: ওম ক্রীং কালিয়ে নমহা, ওম কপালিনে নমহা। মন্ত্র: ওম আইম হ্রীম শ্রীম প্রত্যঙ্গীরা মম রক্ষ-রক্ষ মম শতরুন ভঞ্জাই-ভঞ্জাই ফে হাম ফট স্বাঃ।