
ভারতীয় সংস্কৃতিতে পুরুষ নাগা সন্ন্যাসীদের নিয়ে নানান তথ্য পাওয়া যায়। তবে মহিলা নাগা সন্ন্যাসীদের জীবন নিয়ে অনেকেই জানেন না। মহাকুম্ভ, কুম্ভ, পূর্ণকুম্ভের সময় মাঝে মাঝে মহিলা নাগা সাধুদের দেখা যায়। (ছবি-গেটি ইমেজস)

নাগা সাধু হওয়া পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের জন্য বেশি চ্যালেঞ্জিং বলে মনে করা হয়। কারণ, তাঁদের শুধু শারীরিক নয়, মানসিকভাবেও অনেক কঠিন পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। (ছবি-সোশ্যাল মিডিয়া সাইট এক্স)

পুরুষ হোক বা মহিলা নাগা সাধু হওয়া সহজ নয়। নাগা সাধুদের কঠিন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। একজন মহিলাকে নাগা সাধু হওয়ার জন্য বেশি কিছু বিষয় পুরুষদের থেকে আলাদা করতে হয়। (ছবি-গেটি ইমেজস)

যে মহিলা নাগা সাধু হতে চান, প্রথমত সেই মহিলাকে ৬-১২ বছর ব্রহ্মচর্য পালন করতে হবে। তা কাটিয়ে দিতে পারলে সেই মহিলা নাগা সাধু হতে পারেন। (ছবি-সোশ্যাল মিডিয়া সাইট এক্স)

পুরুষদের মতো মহিলা নাগা সন্ন্যাসীদের নিজের জীবন সম্পূর্ণরূপে ঈশ্বরকে উৎসর্গ করতে হয়। যে মহিলা নাগা সন্ন্যাসী হতে চান, তাঁকে গুরুর কাছে প্রমাণ দিতে হয় যে তিনি নাগা সন্ন্যাসী হওয়ার যোগ্য। কোনও পিছুটান নেই, তা প্রমাণ করতে হয়। (ছবি-গেটি ইমেজস)

প্রতি পদে পদে পরীক্ষা দিয়ে মেলে মহিলা নাগা সাধু হওয়ার যোগ্যতা। নাগা সাধু হতে চাওয়া মহিলাকে জীবিত অবস্থায় পিন্ডদান করতে হয়। কুম্ভ বা মহাকুম্ভের সময় গোপনে এই কাজ করা হয় বলে ধর্মীয় বিশ্বাস। (ছবি-পিটিআই)

পুরুষ নাগা সাধুরা লম্বা চুল রাখেন। জটাও রাখেন অনেক পুরুষ নাগা সন্ন্যাসী। আর মহিলাদের ক্ষেত্রে পিন্ডদানের পর মুন্ডন করতে হয় অর্থাৎ ন্যাড়া হতে হয়। (ছবি-গেটি ইমেজস)

পুরুষ নাগা সন্ন্যাসীরা প্রকাশ্যে নগ্ন অবস্থায় ঘোরেন। মহিলা নাগা সন্ন্যাসীরা তা করতে পারেন না। তাঁরা গেরুয়া বস্ত্র পরেন। তবে সেলাই করা কোনও পোশাক তাঁরা পরেন না। (ছবি-সোশ্যাল মিডিয়া সাইট এক্স)