
মহিলারা সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হন ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশনে। এই সমস্যা থেকে রেহাই দিতে সাহায্য করবে মুলো। মূলার রস প্রদাহ নিরাময়ে কার্যকর এবং প্রস্রাবের সময় হওয়া জ্বালাভাবকে হ্রাস করে।

শীতে বেশি করে দেখা দেয় বাতের ব্যথা। এখানেও কার্যকর মুলো। কারণ মুলোর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি, যা কোলাজেন গঠনে সহায়তা করে, যে পদার্থটি আমাদের শরীরের কার্টিলেজ তৈরি করে।

আপনি যদি এই সময় জন্ডিসে আক্রান্ত হন, তাহলে মুলো ও মুলো শাক খেতে পারেন। এই খাবারটি লিভারের জন্য খুবই উপকারী।

মুলো কোলন, পেট, অন্ত্র, মৌখিক এবং কিডনি ক্যান্সারের মতো ক্যান্সারের বিভিন্ন স্ট্র্যান্ডের সঙ্গে লড়াই করতে সহায়তা করতে পারে। এতে ভিটামিন সি, ফলিক অ্যাসিড এবং অ্যান্থোসায়ানিন রয়েছে যা হল শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট।

আপনি যদি ওজন কমাতে চান, আপনি আপনার ডায়েটে মুলো অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন কারণ এগুলি হজমযোগ্য, এতে কার্বোহাইড্রেট কম এবং প্রচুর জল ধারণ করে। এতে ফাইবারও বেশি যা আপনার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে।

মুলোর মধ্যে অ্যান্টি-কনজেস্টিভ বৈশিষ্ট্য রয়েছে এবং নাক, গলা, শ্বাসনালী এবং ফুসফুসের জ্বালা রোধ করতে সহায়তা করে। এই জ্বালাগুলি মূলত সর্দি, সংক্রমণ, এলার্জি এবং অন্যান্য কারণে হয়। তাই শীতের ডায়েটে মুলোকে রাখুন।