পাঞ্জাবের মোগা শহরে জন্ম সোনুর। বাবার ছিল কাপড়ের শো-রুম। মা সরোজ সুদ অধ্যাপিকা। সোনুর বড় বোন বিজ্ঞানী। সোনু নিজে ইঞ্জিনিয়রিংয়ের ছাত্র। নাগপুর থেকে ইঞ্জিনিয়রিং পাশ করেছিলেন তিনি।
২৩ বছর আগে, ১৯৯৬ সালে প্রেমিকা সোনালিকে বিয়ে করেন সোনু। ইন্ডাস্ট্রিতে তখনও অভিনয় শুরু করেননি তিনি। সোনালি-সোনুর দুই পুত্র ঈশান ও অয়ন।
২০০২ সালে দেশাত্মবোধক ছবি 'শহিদ-এ-আজ়ম'-এ ভগৎ সিংয়ের চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে ছবির জগতে পা রাখেন সোনু।
শক্তিসাগর নামের একটি প্রযোজনা সংস্থা আছে সোনুর। তাঁর পরবর্তী অভিনীত ছবি নিজের প্রযোজনা থেকেই তৈরি করছেন অভিনেতা। সেই ছবির নাম 'ফাতেহ'।
একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপের মালিক সোনু। সেই অ্যাপের নাম 'এক্সপ্লার্জার'। গত মাসেই সেই অ্যাপ লঞ্চ করেছেন অভিনেতা।
তাঁকে সকলেই 'মসিহা' বলে ডাকে। করোনার সময় পরিযায়ী শ্রমিকদের নিজ খরচে বাড়ি পৌঁছে দিয়েছিলেন বড় পর্দায় ভিলেন সোনু সুদ। মানুষের বিপদে-আপদে তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েন। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে নিজের লেখা একটি বই প্রকাশ করেন সোনু। সেই বইয়ের নাম 'আই অ্যাম নো মসিহা' (আমি মসিহা নই)। করোনাকালীন যুদ্ধের নানা অভিজ্ঞতার কথা সেই বইয়ে তুলে ধরেছিলেন সোনু।