Kubbra Sait: কৈশোরে মায়ের পুরুষ বন্ধুর হাতেই চরম পরিণতি, সারারাত চলে পৈশাচিক অত্যাচার, বিস্ফোরক অভিনেত্রী

TV9 Bangla Digital | Edited By: বিহঙ্গী বিশ্বাস

Jun 08, 2022 | 2:46 AM

Kubbra Sait: বেঙ্গালুরুর একটি রেস্তরাঁয় নিয়মিত যেতেন তিনি ও তাঁর পরিবার। ওই রেস্তরাঁর মালিকের সঙ্গেই তাঁর মায়ের বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে।

1 / 6
সে এক ভয়ানক কৈশোর। এক হাড়কাঁপানো ছেলেবেলার দুঃসহ স্মৃতি। হোটেল রুমে ডেকে মায়ের পুরুষ বন্ধুর সারারাত অত্যাচার, মায়ের সামনেই চুম্বন-- মুখ খুললে হুমকির ভয়! নিজেই বইয়ে তুলে ধরলেন সেক্রেড গেমস খ্যাত অভিনেত্রী কুবরা সাইত। কুবরা লিখেছেন, বেঙ্গালুরুর একটি রেস্তরাঁয় নিয়মিত যেতেন তিনি ও তাঁর পরিবার। ওই রেস্তরাঁর মালিকের সঙ্গেই তাঁর মায়ের বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে।

সে এক ভয়ানক কৈশোর। এক হাড়কাঁপানো ছেলেবেলার দুঃসহ স্মৃতি। হোটেল রুমে ডেকে মায়ের পুরুষ বন্ধুর সারারাত অত্যাচার, মায়ের সামনেই চুম্বন-- মুখ খুললে হুমকির ভয়! নিজেই বইয়ে তুলে ধরলেন সেক্রেড গেমস খ্যাত অভিনেত্রী কুবরা সাইত। কুবরা লিখেছেন, বেঙ্গালুরুর একটি রেস্তরাঁয় নিয়মিত যেতেন তিনি ও তাঁর পরিবার। ওই রেস্তরাঁর মালিকের সঙ্গেই তাঁর মায়ের বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে।

2 / 6
বন্ধুটি তাঁর পরিবারকে আর্থিক সাহায্যের হাত ও বাড়িয়ে দেয়। অভিনেত্রী ডাকতেন 'কাকু' বলে। কিন্তু সেই কাকুই তছনছ করে দেয় তাঁর ছেলেবেলা। পোশাকের নিচে হাত গলিয়ে দেওয়া, থাইয়ে হাত ঘসতে থাকার মতো অনভিপ্রেত মতো ঘটনা রোজ সহ্য করতে হয় তাঁকে। নিয়মিত বাড়িতেও আসতে শুরু করেন সেই ব্যক্তি। এখানেই শেষ নয়।

বন্ধুটি তাঁর পরিবারকে আর্থিক সাহায্যের হাত ও বাড়িয়ে দেয়। অভিনেত্রী ডাকতেন 'কাকু' বলে। কিন্তু সেই কাকুই তছনছ করে দেয় তাঁর ছেলেবেলা। পোশাকের নিচে হাত গলিয়ে দেওয়া, থাইয়ে হাত ঘসতে থাকার মতো অনভিপ্রেত মতো ঘটনা রোজ সহ্য করতে হয় তাঁকে। নিয়মিত বাড়িতেও আসতে শুরু করেন সেই ব্যক্তি। এখানেই শেষ নয়।

3 / 6
কুবরা লিখেছেন, "আমি চুপ করে থাকতাম। বাড়িতে এসেই মায়ের সামনে আমায় গালে চুমু দিতে বলত, 'ও আমার কুবরাতি, তুমি আমার প্রিয়'। কিন্তু এ সবকেই ছাপিয়ে যায় এক রাতের এক ভয়ানক ঘটনা।

কুবরা লিখেছেন, "আমি চুপ করে থাকতাম। বাড়িতে এসেই মায়ের সামনে আমায় গালে চুমু দিতে বলত, 'ও আমার কুবরাতি, তুমি আমার প্রিয়'। কিন্তু এ সবকেই ছাপিয়ে যায় এক রাতের এক ভয়ানক ঘটনা।

4 / 6
বইয়ে কুবরা লেখেন, "আমায় এক হোটেলে নিয়ে গিয়ে তাঁর ঠোঁট আমার ঠোঁটের সঙ্গে চেপে ধরে। আমি চিৎকার করতে পারতাম। কিন্তু পারিনি। আমি এতটাই ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। আমাকে বলা হল যা হচ্ছে তা নাকি আমার ভালই লাগবে। সে তার ট্রাউজার খুলতে শুরু করল, আর আমি ধীরে  ধীরে বুঝতে পারলাম মাত্র ১৭ বছর বয়সেই আমি কুমারিত্ব হারিয়ে ফেলেছি।"

বইয়ে কুবরা লেখেন, "আমায় এক হোটেলে নিয়ে গিয়ে তাঁর ঠোঁট আমার ঠোঁটের সঙ্গে চেপে ধরে। আমি চিৎকার করতে পারতাম। কিন্তু পারিনি। আমি এতটাই ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। আমাকে বলা হল যা হচ্ছে তা নাকি আমার ভালই লাগবে। সে তার ট্রাউজার খুলতে শুরু করল, আর আমি ধীরে ধীরে বুঝতে পারলাম মাত্র ১৭ বছর বয়সেই আমি কুমারিত্ব হারিয়ে ফেলেছি।"

5 / 6
কুবরা এও জানান, প্রতিবাদ করলে পরিবারকে সাহায্য করার প্রতিশ্রুতি বন্ধ হয়ে আসত ওই ব্যক্তির তরফে। তাতে অসন্তুষ্ট হতেন মা। মা ভাবতেন মেয়েকে স্নেহ করে তাঁর বন্ধু। কিন্তু বাস্তব ছিল একেবারে আলাদা।

কুবরা এও জানান, প্রতিবাদ করলে পরিবারকে সাহায্য করার প্রতিশ্রুতি বন্ধ হয়ে আসত ওই ব্যক্তির তরফে। তাতে অসন্তুষ্ট হতেন মা। মা ভাবতেন মেয়েকে স্নেহ করে তাঁর বন্ধু। কিন্তু বাস্তব ছিল একেবারে আলাদা।

6 / 6
অবশেষে বাড়ি থেকে প্রায় পালিয়ে যেতে হয় কুবরাকে। তিনি শান্তি পান। রেহাই পেলে সেই পৈশাচিক যন্ত্রণার হাত থেকে।

অবশেষে বাড়ি থেকে প্রায় পালিয়ে যেতে হয় কুবরাকে। তিনি শান্তি পান। রেহাই পেলে সেই পৈশাচিক যন্ত্রণার হাত থেকে।

Next Photo Gallery