Food for Anti-aging: এই ৫ খাবার রোজ দেখলে বার্ধক্য আপনাকে ছুঁতে পারবে না
Skin Care Tips: বয়সের সঙ্গে ত্বকও বুড়িয়ে যায়। ত্বকের উপর জোরাল হল বার্ধক্যের লক্ষণগুলো। চামড়া ঝুলে পড়ে। চোখের কোণে কালি চওড়া হয়। বলিরেখা বাড়ে। তখন হাজার স্কিন কেয়ার রুটিন মেনেও ত্বকের জৌলুস ধরে রাখা যায় না। কিন্তু ডায়েট দিয়ে বার্ধক্যকে প্রতিরোধ করা যায়।
বয়সের সঙ্গে ত্বকও বুড়িয়ে যায়। ত্বকের উপর জোরাল হল বার্ধক্যের লক্ষণগুলো। চামড়া ঝুলে পড়ে। চোখের কোণে কালি চওড়া হয়। বলিরেখা বাড়ে। তখন হাজার স্কিন কেয়ার রুটিন মেনেও ত্বকের জৌলুস ধরে রাখা যায় না।
ত্বকের বার্ধক্য প্রতিরোধ স্কিন কেয়ারই যথেষ্ট নয়। ভিতর থেকে ত্বকের জেল্লা বাড়ানো দরকার। আর সেটা খাবারের মাধ্যমেই সম্ভব। খাওয়া-দাওয়ার মাধ্যমে দেহে পুষ্টির ঘাটতি পূরণ হয়। আর এটা ত্বকের স্বাস্থ্য গঠনেও সহায়তা করে।
ভাজাভুজি, মশলাদার ও চিনি যুক্ত খাবার যত কম খাবেন, ত্বকের জন্য ভাল। ফাস্ট ফুড ত্বকের সমস্যা বাড়ায়। এছাড়া কোন খাবারগুলো বেশি করে খেলে, ত্বক ভাল থাকবে, রইল টিপস। এই ৫ খাবারেই লুকিয়ে সৌন্দর্যের রহস্য।
টমেটোর মধ্যে লাইকোপেন রয়েছে, যা অ্যান্টি-এজিং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। এই পুষ্টি টমেটোর পাশাপাশি আপনি গাজর, তরমুজ ও পেঁপেতেও পেয়ে যাবেন। এই ফলগুলো খেলে ত্বক সুন্দর থাকবে।
ওটসের মধ্যে উচ্চ পরিমাণে ফাইবার রয়েছে এবং গ্লাইসেমিক সূচক কম। যাঁদের ব্রণ-প্রবণ ত্বক তাঁরা ব্রেকফাস্টে অবশ্যই ওটস খান। কিন্ত চিনি যোগ করবেন না। এটি ত্বকের জন্য অপরিহার্য।
স্ন্যাকসের খোঁজে থাকলে চিনেবাদাম খান। এই বাদামের মধ্যে এক ধরনের অ্যামিনো অ্যাসিড রয়েছে, যা কোলাজেন গঠনে সাহায্য করে। এই কোলাজেন ত্বকের সৌন্দর্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।
পালংশাকের দিন শেষ হতে চলেছে। তবেই, এই শাক সারাবছর খেতে পারলে অ্যান্টি-এজিং স্কিন কেয়ারের দরকার নেই। পালংশাক ত্বকের যত্ন নেয়। একইভাবে, মটরশুঁটি, লেটুস, ব্রকোলির মতো আনাজও ত্বকের জন্য উপকারী।
নিখুঁত ত্বক কার না ভাল লাগে? এর জন্য হলুদ খেতে পারেন। এমনকি হলুদ মুখেও মাখতে পারেন। হলুদের মধ্যে থাকা কারকিউমিন যৌগ ত্বকের প্রদাহ কমায় এবং ত্বককে ক্ষয়ের হাত থেকে রক্ষা করে।