Weight Loss Tips: সকালে গরমে জলে লেবুর রস মেশাবেন নাকি অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার? রইল টিপস
TV9 Bangla Digital | Edited By: megha
May 09, 2023 | 8:15 AM
Lemon Water: যখনই ওজন কমানোর প্রসঙ্গ আসে, তখন মানুষ সেই বিকল্পটাই খুঁজে নিতে চায়, যেটা সবচেয়ে বেশি কার্যকরী। এ দিক থেকে লেবুর জল নাকি অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার কে বেশি এগিয়ে রয়েছে? চলুন জেনে নেওয়া যাক...
1 / 8
অনেকেই সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে গরম জলে অল্প মধু এবং লেবুর রস মিশিয়ে খান। এতে নাকি ভুঁড়ি কমানো যায়। আবার অনেকেই ওজন কমাতে এক গ্লাস জলে এক চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার খান। কোনটা বেশি উপযোগী?
2 / 8
লেবুর রসের মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি, পটাশিয়াম ও সাইট্রিক অ্যাসিড রয়েছে। জার্নাল অফ দ্য আমেরিয়কাল কলেজ অব নিউট্রিশনের মতে, পর্যাপ্ত পরিমাণ সি ফ্যাট বার্ন করতে সাহায্য করে। যে কারণে পাতিলেবুর রস বা লেবুর জল উপকারী।
3 / 8
তাছাড়া, লেবুর রস পান করলে এটি শরীরে ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্য বজায় রাখে। কিন্তু যখনই ওজন কমানোর প্রসঙ্গ আসে, তখন মানুষ সেই বিকল্পটাই খুঁজে নিতে চায়, যেটা সবচেয়ে বেশি কার্যকরী। এ দিক থেকে লেবুর জল নাকি অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার কে বেশি এগিয়ে রয়েছে?
4 / 8
লেবুর রসের মধ্যে যে সব পুষ্টি পাওয়া যায়, সেগুলো অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারের প্রায় নেই বললেই চলে। অম্লতা থাকলেও অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারের মধ্যে ভিটামিন সি পাওয়া যায় না। উল্টে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারের জন্য হজমের গণ্ডগোল দেখা দেয়।
5 / 8
লেবুর জলে খাবার দ্রুত হজমে সাহায্য করে। কিন্তু অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারের ক্ষেত্রে সেটা হয় না। তাই যাঁরা হজমের সমস্যায় ভোগেন, তাঁদের অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার এড়িয়ে যাওয়াই ভাল।
6 / 8
যাঁদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা আছে, তাঁরাও এড়িয়ে চলুন অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার। এতে শারীরিক সমস্যা বাড়তে পারে। অন্যদিকে, লেবুর জলের মধ্যে থাকা মিনারেল উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
7 / 8
এমনকী যাঁরা ডায়াবেটিসের রোগীরাও এড়িয়ে চলুন অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার। হঠাৎ করে রক্তে শর্করার মাত্রা কমে যেতে পারে। এটাও ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য ক্ষতিকারক। তার চেয়ে লেবুর জল পান করলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণেই থাকে।
8 / 8
তবে, ওজন কমাতে গেলে শুধু লেবুর জল বা অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারের পানীয়তে চুমুক দিলে হবে না। আপনাকে এর সঙ্গে সুষম আহার ও শরীরচর্চার উপর নজর দিতে হবে। আর অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার পান করলে ৩০ মিলি-এর বেশি পান করবেন না।