গত এক মাস ধরে টানা পুজো পার্বণে দেদার ভুরিভোজ চলছে। দুর্গাপুজো, ভাইফোঁটা, কালীপুজো, লক্ষ্মীপুজো, বিজয়া খাওয়া দাওয়া লেগেই রয়েছে। এবার তাই জিভে রাশ টানুন, কম তেল মশলা খান
যদিও সামনেই রয়েছে জগদ্ধাত্রী পুজো। অনেক জায়গাতেই মহা সমরোহে হয় এই পুজো। সেই সঙ্গে ভোগেও সাজিয়ে দেওয়া হয় পঞ্চব্যাঞ্জন। অনেকেই তখন ভাবতে বসেন যে জগদ্ধাত্রীর ভোগে কী রাখবেন। সেখানেও বানিয়ে নিতে পারেন এমন পনির
আমবাঙালির কাছে পুজো মানেই পেট পুজো। সেখানে থাকে নানা রকমের পদ। পুজোর সময় তো আর মাছ-মাংস রান্না করা যায় না। তাই পনিরের নানা পদে সাজিয়ে দিন অতিথিদের পাত
দেশের বিভিন্ন প্রান্তেরই জনপ্রিয় পনির। আজকের দিনে অধিকাংশ বাড়ির ফ্রিজেই থাকে পনির। ফলে চটজলদি নিরামিষ নতুন স্বাদের রান্না করা যায়। আজ রইল পনিরের দুই পদ এক্কেবারে নিরামিষ পদ্ধতিতে। খিচুড়ি বা পোলাওয়ের সঙ্গে ভাল লাগবে
পনিরের অনেক রকমের পদ তো খান, তবে পনির তন্দুরি খেতে অসাধারণ। এই রেসিপি তৈরি করতে লাগব তেল, নুন, ধনেপাতা, আদাবাটা, তন্দুরি মশলা, টক দই। আর লাগবে কসুরি মেথি গুঁড়ো।
পনিরকে ভালো করে ধুয়ে টুকরো করে কেটে রাখুন। পনিরের টুকরোগুলি আদাবাটা, দই, তন্দুরি মশলা আর কসুরি মেথি দিয়ে ভালো করে ম্যারিনেট করে ২০ মিনিট রেখে দিন
কড়াইতে তেল গরম করে নিন। এর পর তাতে পর আদা বাটা দিয়ে নাড়তে থাকুন। আঁচ কমিয়ে তার মধ্যে ম্যারিনেট করা পনিরের টুকরো, তন্দুরি মশলা ও কসুরি মেথি দিয়ে ঢাকা দিলেই তৈরি
পোলাও বা লুচির সঙ্গে পালং পনিরও খেতে লাগে ভাল। ভোগে তা বানিয়ে নিতে পারেন। পালং শাক জলে ধুয়ে হালকা ভাপিয়ে নিতে হবে। আদা আর কাঁচালঙ্কা দিয়ে শাক বেটে নিন। কড়াইতে মাখন দিয়ে গোটা গরম মশলা দিয়ে পালং এর পেস্ট দিন। ফেটানো টকদই স্বাদমতো নুন-মিষ্টি আর পনির দিলে তৈরি পালং পনির