বিয়ে মানেই দুই পরিবারের বন্ধন। তাই বাঙালি পরিবারে বিয়ের অনুষ্ঠান শুরু হয় বরের বাড়ির তত্ত্ব দিয়ে আর শেষ হয় কনের বাড়ির থেকে উপহার নিয়ে। তবে এই উপহার কিন্তু একেবারেই জোর করে নয়। আগে ছিল ছেলের বাড়ি যতজনকে জামাকাপড় দেবে মেয়ের বাড়িও তাই করবে
এখন সেই ভাবনায় পরিবর্তন এসেছে। কারণ সকলে এই আদান-প্রদান পছন্দ করেন না। এছাড়াও বিয়েতে অনেক রকম খরচ থাকে। আর তাই অনেকেই নিজের জামা নিজে কিনে নেন। অর্থাৎ কনের বাড় তাদের নিজের মত করে কেনে, ছেলের বাড়িও তাই করে
তবে বিয়েতে দুই পরিবারে উপহার দেওয়া-নেওয়ার রীতি চলে। আর সেই তালিকায় জায়গা পায় নানা রকমের মিষ্টি, প্রসাধনীর সরঞ্জাম, মাছ আর থাকে রংবেরঙের শাড়ির ডালি। এই উপহার যেহেতু একবারই দেওয়া হয় তাই সকলে ডালি সাজিয়ে দেন
মেয়েদের কাছে শাড়ি আদতে সম্পদের সমান। তাই তত্ত্বের ট্রে-তে কী কী শাড়ি রাখা যায় এই নিয়ে অনেকেই কুল কিনারা পান না। আপনাদের জন্য রইল কিছু টিপস...
সোনালি সুতোয় বোনা কাঞ্জিভরম শাড়ির ঐতিহ্য অন্যরকমের। তামিলনাডুর এই শাড়িতে রয়েছে রাজকীয়তা। পরিবারে ননদ কিংবা জায়ের জন্য এমন শাড়ি দিলে মন্দ হবে না। এছাড়াও শাশুড়িকে দিতে পারেন এই শাড়ি। কিনতে পারেন যে কোনও দামি সিল্ক
রাখতে পারেন বাঁধনীও। পশ্চিম ভারতের এই শাড়ি পরার চল বেশি। এখন অবশ্য বাঙালিরাও এই শাড়িতে পছন্দ করছেন। দামটাও শুরু হয় হাজার-দেড় হাজার টাকা থেকে। ফলে সস্তায় বাজিমাত করতে পারেন এমন শাড়ি উপহার দিয়ে
এখনকার সময়ে ট্রেন্ডিং ছিমছাম সাজ পছন্দ সকলেরই। তাই তত্ত্বের ডালিতে রাখতেই পারেন চিকনকারি। উপহার হিসেবে সেরা হবে এমন শাড়ি। আবার আর্ট সিল্কও েখন বেশ চলছে। তাই এমন শাড়ি বেছে তাও কিনে আনতে পারেন
মধ্যপ্রদেশের এই চান্দেরির কদর কিন্তু গোটা দেশেই। সিল্ক কিংবা কটনের মধ্যেই পাওয়া যায়। আর দামটাও মধ্যবিত্তের নাগালের মধ্যে। জমকালো এমন শাড়ি পছন্দ হবেই এ কথা হলফ করে বলা যায়। তাই পিসি-দিদি -বোন এদের চান্দেরি দিতে পারেন উপহারে