Curd: দইয়ে পচন ধরার আগেই কাজে লাগান এই টোটকা, টক দই খেতে পারবেন প্রাণ ভরে
Cooking Tips: টক দইয়ের উপকারিতা গুণে শেষ করা কঠিন। স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপকারী টক দই। একাধিক রোগের হাত থেকে সুরক্ষিত রাখে এবং ইমিউনিটি বাড়াতে সাহায্য করে টক দই। কিন্তু সমস্যা হল, টক দই বেশি দিন সংরক্ষণ করা যায় না।
টক দইয়ের উপকারিতা গুণে শেষ করা কঠিন। স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপকারী টক দই। একাধিক রোগের হাত থেকে সুরক্ষিত রাখে এবং ইমিউনিটি বাড়াতে সাহায্য করে টক দই।
রোজ এক বাটি করে টক দই খাওয়ার মতো ভাল জিনিস কিছু নেই। কেউ রায়তা বানিয়ে খান, আবার কেউ ওটস-মুসলির সঙ্গে টক দই খান। কিন্তু টক দই বেশি দিন সংরক্ষণ করা যায় না।
ঘরে পাতা টক দই সবচেয়ে ভাল। কিন্তু সবসময় বাড়িতে দই বসানো সম্ভব হয় না। তাই বাজারচলতি টক দই ভরসা। তবে, সমস্যা, দই বেশি দিন রাখলে তার স্বাদ ও পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায়।
বেশি দিন দই রেখে দিলে এর স্বাদ আরও টক হয়ে যায়। একদম খাওয়া যায় না। তখন দই ফেলে দেওয়া ছাড়া আর কোনও উপায় থাকে না। এই কাজ না করে অন্য উপায়ে দই খান।
টক দইয়ের অতিরিক্ত টক ভাব দূর করতে দইয়ের জল বের করে নিন। দইতে জলের পরিমাণ বেশি করে হয়ে গেলেই চাপ। এরপর এতে আবার ঠান্ডা জল ঢালুন ও চামচ দিয়ে ধীরে ধীরে নাড়তে থাকুন।
জল দিয়ে টক দই নাড়ার সময় খেয়াল রাখুন দইয়ের ক্রিম যেন গলে না যায়। তারপর একটি ছাঁকনির সাহায্যে দই ছেঁকে নিন এবং জল আলাদা করে নিন।
দইয়ের জল বের হয়ে গেলে, এতে এক বাটি ভর্তি ঠান্ডা দুধ ঢেলে দিন। এই অবস্থায় দইটা ২-৩ ঘণ্টা রেখে দিন। দইয়ের পরিমাণ অনুযায়ী দুধ ব্যবহার করবেন। এই টোটকায় দইয়ের অতিরিক্ত টক ভাব পরিষ্কার হয়ে যাবে।
এবার এই দইয়ের উপর বিটনুন ও গোলমরিচ ছড়িয়ে খান। এই দই দিয়ে রায়তা বানিয়েও খেতে পারেন। এই টোটকায় দই অত্যধিক টক হয়ে গেলেও খাওয়া যাবে।