
সব সময় মুখে ক্রিম মাখলেই ফর্সা হওয়া যায় না। দিনরাত ফেসিয়াল করলেই যে মুখের গ্লো বাড়বে এমনটাও হয় না। শরীরকে ভিতর থেকে সুস্থ রাখাও খুব জরুরি।

আর তাই রূপচর্চার পাশাপাশি নজর দিতে হবে রোজকারের খাবারেও। খাবারের মধ্যে যাতে প্রোটিন, পুষ্টি এসব সঠিক পরিমাণে থাকে সেই দিকে নজক দিন। রোজ জল বেশি করে খেতে হবে। সঙ্গে ফল, সবজি এসব অবশ্যই রাখবেন। বেশি তেলমশলা চলবে না।

রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে কিশমিশ, দারচিনি আর মৌরি দিয়ে এই পানীয় বানিয়ে খেতে পারেন। এতে শরীর থেকে যাবতীয় টক্সিন বেরিয়ে যাবে। ত্বক উজ্জ্বল হবে। সহজে বুড়িয়ে যাবে না। আর শরীর ভিতর থেকে সুস্থ থাকবে

ডিনার সেরে ৩০ মিনিট পর খান এই পানীয়। ১০ থেকে ১২ টা কিশমিশ ভাল করে ধুয়ে একগ্লাস জলের মাপে ফুটতে দিন। দিয়ে দিন এক চামচ ছোট মৌরি। এই মৌরি আর কিশমিশের মধ্যে থাকে অ্যান্টি এজিং গুণ , যা ত্বকের জন্য ভাল

ফুটতে থাকা জ্বলের মধ্যে দিন কয়েকটি দারচিনির টুকরো। মাঝারি আঁচে সমস্ত উপকরণটিকে ফোটাতে হবে ১০ মিনিট। উষ্ণ গরম অবস্থাতেই কিশমিশ, মৌরি জল থেকে তুলে নিন

বাকি জল ছেঁকে একটা গ্লাসে নিয়ে হবে। এর মধ্যে এক চিমটি হলুদ এই গরম জলের মধ্যে মিশিয়ে নিন। রোজ নয়, সপ্তাহে চারদিন করে এই জল খেলেই কাজ হবে। ব্রেকফাস্টের পরও বানিয়ে খেতে পারেন

গরম অবস্থাতেই খান এই পানীয়। এই জল খাওয়ার ৩০ মিনিট পর ঘুমোতে যান। এই কিশমিশ ফোটানো জল খেলে ঘুম ভাল হয়। চোখের তলায় কালি পড়বে না। শরীর থেকে টক্সিন বের করে দেবে। ভেতর থেকে শরীর রাখবে পরিষ্কার।

সান ট্যান তুলতেও কাজে আসে এই পানীয়। কিশমিশের মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বেশি থাকায় তা খুবই উপকারী। আগে কিশমিশ চিবিয়ে খান। তারপর চুমুক দিয়ে জল খান। একদিন ছাড়া একদিন খান। সপ্তাহে চারদিন খেলেই হবে