Bengun Curry: সন্ধ্যে হলেই শিরশিরে হাওয়া, রাতে রুটির সঙ্গে বেগুন পোড়ার বদলে বানাতে পারেন শুখা ঝাল
Eggplant Recipe: শীতে কাজের গতি যে কিছুটা কমে আসে তা বলাই বাহুল্য। আর শীতের দিনে খাওয়া দাওয়া কিন্তু জম্পেশ হয়। পোলাও, চিকেন, মাটন, পায়েস, মিষ্টি , পিঠে কত কিছুই না হয়ে থাকে
শীতের দিন মানেই বাজারে প্রচুর রকম সবজি আসে। চারিদিকে টাটকা সবজির হাতছানি। বেগুন, শিম, মূলো, পালং শাক, মূলো শাক, পেঁয়াজকলি, ফুলকপি, বাঁধাকপি আরও কত কিছু
শীতে কাজের গতি যে কিছুটা কমে আসে তা বলাই বাহুল্য। আর শীতের দিনে খাওয়া দাওয়া কিন্তু জম্পেশ হয়। পোলাও, চিকেন, মাটন, পায়েস, মিষ্টি , পিঠে কত কিছুই না হয়ে থাকে
আবার শীতের দিনে রাতে জমিয়ে বেগুন পোড়া, রুটি আর ঝোলা গুড় দিয়ে খেতে বেশ লাগে। বেগুন পুড়িয়ে পেঁয়াজ, লঙ্কা, আদা, ধনেপাতা দিয়ে মেখে খেতে বেশ লাগে। বেগুন দিয়ে আরও অনেক রকম পদ বানানো যায়। আর তাই দেখে নিন দারুণ একটি রেসিপি
বেগুন বহার, বেগুন বাসন্তী, দই বেগুন এসব তো হামেশাই বানিয়ে খেয়েছেন, তবে বেগুনের শুখা ঝাল কখনও বানিয়ে খেয়েছেন কি? এক চামচ পোস্ত বাটা, এক চামচ সাদা সর্ষে, ১ চামচ সাদা সর্ষে বাটা, ২ চামচ টমেটো বাটা, হলুদ, লঙ্কা গুঁড়ো, পাঁচফোড়ন, একসঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে।
স্বাদমতো নুন, চিনি, ২ চামচ সরষের তেল দিয়ে এই মিশ্রণটা তৈরি করে নিতে হবে। ম্যারিনেট করে অন্তত ১ ঘণ্টা রাখতেই হবে। বেগন গুলো লম্বা করে কেটে নিতে হবে
কড়াইতে তেল বুলিয়ে এই মিশ্রণটা দিয়ে দিতে হবে। এবার আঁচ কমিয়ে কড়াই এর মুখে ঢাকা দিয়ে দিন। পুরো রান্নাটি একদম কম আঁচে হবে।
এভাবে ২০-২৫ মিনিট রেখে দিলেই তৈরি হয়ে যাবে বেগুন শুখা। উপর থেকে ধনেপাতা কুচি আর কাঁচালঙ্কা চিরে ছড়িয়ে দিতে হবে। এই বেগুন শুখা একটি পুরনো দিনের রান্না, গরম ভাতে এই শুখা খেতে খুবই ভাল লাগে
এমনকী গরম ভাতেও খেতে পারেন। এই রেসিপি বানানোর বিশেষ ঝক্কি নেই আর তার উপর নিরামিষ। তাই যে কোনও দিন বানিয়ে নিতে পারেন। বেগুন পোড়ার থেকে খেতে ভাল